সংক্ষিপ্ত

আজকের পরিবর্তিত ব্যস্ত জীবনে আর  ভুলভাল খাবারের কারণে শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি হওয়া একটি সাধারণ ব্যাপার।  প্রয়োজনীয় আয়োডিন সুস্থ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি বেশি দিন থাকলে অনেক রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আজকের পরিবর্তিত ব্যস্ত জীবনে আর  ভুলভাল খাবারের কারণে শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি হওয়া একটি সাধারণ ব্যাপার।  প্রয়োজনীয় আয়োডিন সুস্থ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি বেশি দিন থাকলে অনেক রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। একজন ব্যক্তির প্রতিদিন প্রায় ১৫০ মাইক্রোগ্রাম আয়োডিন খাওয়া উচিত। থাইরয়েড গ্রন্থির জন্য আয়োডিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ থাইরয়েড গ্রন্থি আয়োডিন ব্যবহার করে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে। আয়োডিনের অভাবে থাইরয়েডের সমস্যা হয়, যা থাইরয়েড গ্রন্থির আকার বৃদ্ধি করে। লবণ আয়োডিনের সবচেয়ে ভালো উৎস, অতিরিক্ত লবণ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে লবণ ছাড়াও এমন কিছু খাবার রয়েছে যা শরীরে আয়োডিনের অভাব মেটাতে সাহায্য করে। তো চলুন জেনে নেই এই খাবারগুলো সম্পর্কেঃ

দই
আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে দই খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ে আয়োডিন পাওয়া যায়, যা সারাদিনের আয়োডিনের ঘাটতি পূরণ করে। এছাড়াও পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে। 

রসুন
আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে রসুন খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। রসুনে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন পাওয়া যায়, যা শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।

ভাজা আলু
আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে ভাজা আলু খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। আলুর খোসায় আয়োডিন পাওয়া যায়, যা শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। তাই যেদিন আলুভাজা খাবেন বলে মনে করবেন সেদিন আলুর খোসা রেখে দেবেন। প্রয়োজনে আলুর খোসা শুধুই ভেজে খেতে পারেন। 

৪. কিশমিশ
কিশমিশ আয়োডিনের ঘাটতি মেটাতে শুকনো আঙুর বা কিশমিশ  খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। শুকনো আঙ্গুরে আয়োডিন পাওয়া যায়, যা শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।