সংক্ষিপ্ত
এমনিতেই বারবার কান চুলকালে কান দিয়ে রক্ত বার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে যায়। কানে সংক্রমণ বা ঘা হতে পারে।
কানচুলকানি একটি সাধারণ বিষয়। মাঝে মাঝেই আমরা এই কাজটি করে থাকি। কান চুলকানির পিছনে অনেকগুলির কারণ রয়েছে। প্রথমত এটি অত্যান্ত আরামদায়ক। কিন্তু আপনি জানেন কি বারবার যদি আপনার কান চুলকায় তাহলে তা কতগুলি গুরুতর রোগের কারণ হতে পারে। তাই বারবার কান চুলকানি কখনই উপেক্ষা করা বিষয় নয়।
এমনিতেই বারবার কান চুলকালে কান দিয়ে রক্ত বার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে যায়। কানে সংক্রমণ বা ঘা হতে পারে। তাই কান চুলকানি থেকে প্রথম থেকেই সাবধান হওয়া দরকার। কিন্তু এই সমস্যা থেকে কী কী রোগ হতে পারে। আর তা থেকে নিজেকে কীভাবে রক্ষাকরা যাবে- তাই নিয়েই রইল টিপসঃ
আমাদের শরীরে নানা অঙ্গপ্রত্যের মত কানেও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। কানের ত্বকও শুকিয়ে যেতে পারে। কিন্তু এটিকে কখনই সাধারণ সমস্য হিসেবে দেখবেন না। এজাতীয় সমস্যা দীর্ঘদিন ফেলে রাখলে বোধির হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
কানে জ্বালা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কানের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।
কানে ইনফেকশন হলেও কান চুলকাতে পারে। তারজন্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। কিন্তু কানে সংক্রমণ যাতে না হয় তার জন্য নিয়মিত কান পরিষ্কার করতে হবে। স্নানের পর শুকনো কাপড় দিয়ে কান মুছে ফেলুন।
খাবারে অ্যালার্জি থেকেও কানের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ময়লা জমার কারণে কানে সমস্যা হতে পারে। তাকে বারবার কান চুলকায়। এজাতীয় সমস্যা এড়াকে কান তুলো দিয়ে ঢেকে রাখুন। তবে সবার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।
মনে রাখবেন কান চুলকানোর সময় কানে তুলো ঢুকে যেতে পারে। তাই সবসময় সতর্ক হওয়া জরুরি। নোংরা কোনও কাঠি নিয়ে কান না চুলকানোই ভালো। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। স্নানের সময় কানে সাবান বা জল ঢুকে গেলেও কান চুলকায়। তারজন্য কান পরিষ্কার করা জরুরি। কানে যাতে জল না ঢোকে সেদিকে নজর দিন।