সংক্ষিপ্ত


 ঘুম থেকে ওঠার পর খালিপেটে একগ্লাস জল খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। শরীরের ৭০ শতাংশ জল দিয়ে তৈরি। শরীর সুস্থ রাখতে জল খাওয়া খুবই দরকার। এতে শরীরের বাড়তি টক্সিন বেরিয়ে ত্বক ভাল থাকে পাশাপাশি ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে গরম জল না ঠান্ডা জল, শরীরের জন্য কোনটা বেশি উপকারি,তা নিয়ে সমস্যা রয়েই গেছে। অন্যদিকে বাঙালি মানেই মাছে-ভাতে বাঙালি। যার কারণে ভাজাভুজি, কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া এসব চলতেই থাকে। কিন্তু রাতের বেলা জল খেতে গেলেই দানা বাধে হাজারো সমস্যা।  কিন্তু জানেন কি মশালাদার  খাবার খাওয়ার পর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস ইষদুষ্ণ গরম জল খেলেই ,হাজার কঠিন সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন নিমেষে। 
 


 ঘুম থেকে ওঠার পর খালিপেটে একগ্লাস জল খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। শরীরের ৭০ শতাংশ জল দিয়ে তৈরি। শরীর সুস্থ রাখতে জল খাওয়া খুবই দরকার। এতে শরীরের বাড়তি টক্সিন বেরিয়ে ত্বক ভাল থাকে পাশাপাশি ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে গরম জল না ঠান্ডা জল, শরীরের জন্য কোনটা বেশি উপকারি,তা নিয়ে সমস্যা রয়েই গেছে। অন্যদিকে বাঙালি মানেই মাছে-ভাতে বাঙালি। যার কারণে ভাজাভুজি, কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া এসব চলতেই থাকে। কিন্তু রাতের বেলা জল খেতে গেলেই দানা বাধে হাজারো সমস্যা।  কিন্তু জানেন কি মশালাদার  খাবার খাওয়ার পর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস ইষদুষ্ণ গরম জল খেলেই ,হাজার কঠিন সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন নিমেষে। 

সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গিয়েছে , রাতের বেলে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম জল খেলে তা চিন্তা কমাতে ভীষণ সাহায্য করে। কারণ গরম জল খেলে স্নায়বিক উত্তেজনা কমে। এবং স্নায়ুও শিথিল থাকে। যার ফলে  নিশ্চিন্তে ঘুম ভাল হয়। ইষদুষ্ণ জল খেলে শরীর থেকে টক্সিন দূর হয়। এবং শরীর ভাল রাখার জন্য টক্সিন দূর হওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। গরম জল খেলে শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা হলেও বাড়ে। যার ফলে ঘাম হয়। এর ফলেই শরীর থেকে টক্সিন দূর হয়। অতিরিক্ত ভাজাভুজি খাওয়ার জন্য খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। যার ফলে গ্যাস, অম্বল লেগেই থাকে। যেদিনই রুটিনের বাইরে মেনু থাকবে সেদিন  রাতের বেলো ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবশ্যই এক গ্লাস গরম জল খান। চাইলে অল্প লেবুর রস ফেলেও খেতে পারেন। এতে হজমও যেমন  ভালো হবে। তেমনই পেটও পরিষ্কার হবে।

 

 

জল কম খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দেখা দেয়। যেমন শরীর কষে গিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। তাই রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ইষদুষ্ণ জল খেলে ঘুমালে এই সমস্যাও জলদি কমবে এবং পেটে গ্যাসও জমবে না। সুস্থ থাকতে অনেক বেশি করে জল খেতে হবে। এবং অবশ্যই ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম জল খেতে হবে এতে  শরীর হাইড্রেট থাকে। সারাদিনের জলের সমতা বজায় থাকে। গরম জল খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক হয়। সেই সঙ্গে ঠিক থাকে রক্তের ঘনত্বও।  হার্ট কাজ না করলে শরীরও বিকল হয়ে পড়বে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতেই প্রতিদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে খান গরম জল ।গরম জলের মধ্যে আদা, লবঙ্গ, গোলমরিচ দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানীয় খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এই জল নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি ফ্যাটও ঝরবে।