সংক্ষিপ্ত

গরমকালে বাচ্চাদের নানা রকমের সমস্যা দেখা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একটি সমস্যা হল ডিহাইড্রেশন। ডিহাইড্রেশন হলে শিশু আগের চেয়ে ঝিমিয়ে পড়বে।  দিনের বেশিরভাগ সময় সে ঘুমিয়ে কাটাবে। শিশুর টয়লেট ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা খেয়াল রাখুন। শরীরে জল কম থাকলে সে এমনিতেই খিটখিটে হয়ে যাবে। কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তানের ডিহাইড্রেশন হয়েছে, রইল তার কিছু সহজ উপায়।
 

গরম পড়তেই না পড়তেই শরীর ক্লান্ত, ঝিমিয়ে পড়ছে। একটু কিছু না করতে গেলেই শরীর দিচ্ছে না। গরমকালে বাচ্চাদের নানা রকমের সমস্যা দেখা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একটি সমস্যা হল ডিহাইড্রেশন। ডিহাইড্রেশন হলে শিশু আগের চেয়ে ঝিমিয়ে পড়বে।  দিনের বেশিরভাগ সময় সে ঘুমিয়ে কাটাবে। শিশুর টয়লেট ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা খেয়াল রাখুন। শরীরে জল কম থাকলে সে এমনিতেই খিটখিটে হয়ে যাবে। কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তানের ডিহাইড্রেশন হয়েছে, রইল তার কিছু সহজ উপায়।

 শিশুর ওজন দেখেই শিশুর সুস্থতা নির্ণয় করা হয়। কিন্তু আপনার শিশু হঠাৎই যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে, আমরা বুঝতে পারি না কেন বা কীসের থেকে শিশুর এমন হচ্ছে।  শিশু মানেই বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তা যেন একটু বেশিই দরকার হয়।। শিশুর জন্য একটি বড় সমস্যা হল ডিহাইড্রেশন। শিশুর টয়লেট ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা খেয়াল রাখুন। কম টয়লেট হলে তাহলেই বুঝবেন আপনার সন্তানের শরীরে জলের ঘাটতি হয়েছে।  শরীরে জলের ঘাটতি হলেও প্রস্রাব হলুদ রঙের হবে। শিশু যখন  কাঁদে তখন কান্নার সময় চোখ দিয়ে জল বেরোচ্ছে না। এটা ডিহাইড্রেশনের একটি বড় লক্ষণ। শিশুর শরীরে জলের ঘাটতি হলেই শিশুর কান্নার সময় চোখ দিয়ে জল পড়ে না।

গরম পড়তেই না পড়তেই এই সমস্যার শিকার হচ্ছেন ছোট থেকে বড় সকলেই। এর বড় সমস্যা হল ডিহাইড্রেশন। প্রতিদিনে সাধারণত কমপক্ষে দু থেকে চার লিটার জল খাওয়া উচিত। কারণ গরমকালে শরীরকে হাইড্রেট রাখা অত্যন্ত জরুরি। বেশি ঘাম হওয়া, পেট খারাপ ইত্যাদির জেরেও ডিহাইড্রেশন হতে পারে। ডিহাইড্রেশন হলে শিশু আগের চেয়ে ঝিমিয়ে পড়বে। দিনের বেশিরভাগ সময় সে ঘুমিয়ে কাটাবে। এই ধরনের প্রবণতা দেখলে এখন থেকেই সাবধান হয়ে যান। শিশুর শরীরে জলের ঘাটতি হয়েছে কিনা তা বোঝার জন্য ঠোঁট এবং মুখের চারপাশে কোনও শুষ্কতা রয়েছে কিনা তা লক্ষ করুন।  ডিহাইড্রেশনের কারণে হাত ও পা অস্বাভাবিক গরম বা ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে। শিশুর শরীরে জল কম থাকলে সে এমনিতেই খিটখিটে হয়ে যাবে। শিশু সবসময় কাঁদবে। খেতে চাইবে না। আর জোর করলে অতিরিক্ত কান্নাকাটি করলে তা থেকেও আরও বেশি সমস্যা হতে পারে।  শিশুদের ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশন কিন্তু মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে।