সংক্ষিপ্ত
ভিটামিন ডি-এর উপকারীতা প্রসঙ্গেও কম-বেশি সকলেই শুনেছি। ক্যালসিয়াম (Calcium), ফসফরাস (Phosphorus) শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ভিটামিন ডি। সঙ্গে হাড় ও দাঁতের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এমনকী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনের ক্ষেত্রে বিস্তর গুরুত্ব আছে। আজ রইল তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর কয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা জানুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity Power) বৃদ্ধি থেকে হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে ভিটামিন ডি (Vitamin D) বেশ উপকারী। সুস্থ থাকতে ভিটামিন ডি যে প্রয়োজনীয় তা আমরা সকলেই জানি। ভিটামিন ডি-এর উপকারীতা প্রসঙ্গেও কম-বেশি সকলেই শুনেছি। ক্যালসিয়াম (Calcium), ফসফরাস (Phosphorus) শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ভিটামিন ডি। সঙ্গে হাড় ও দাঁতের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এমনকী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনের ক্ষেত্রে বিস্তর গুরুত্ব আছে। আজ রইল কয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর কয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা জানুন।
রোগের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি (Vitamin D)। আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন ট্রাস্টেড সোর্স জার্নালে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে যে কোনও রোগের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত দুধ (Milk), ডিম (Egg), দই খান। এগুলোতে ক্যালসিয়ামের সঙ্গে সঙ্গে রয়েছে ভিটামিন ডি। যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই যে কোনও রোগের ঝুঁকি কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় রাখুন ভিটামিন ডি।
আজকাল অধিকাংশ লোকই মানসিক অবসাদে ভুগছেন। হতাশা, বিষণ্ণতা গ্রাস করছে সকলকে। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাদ্যতালিকায় রাখুন ভিটামিন ডি (Vitamin D)। গবেষণা বলছে, হতাশা কমায় ভিটামিন ডি। মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও বিষণ্ণতা দূর করে ভিটামিন ডি। ফাইব্রোমালায়জিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বেশি দেখা যায়। মাছ ও স্বাস্থ্যকর খাবার খান। এতে থাকে ভিটামিন ডি।
ওজন কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি (Vitamin D) জাতীয় খাবার খান। এই খাবারগুলো খাদ্যতালিকায় রোজ গ্রহণ করল তাড়াতাড়ি ওজন কমে। ওজন কমাতে (Weight Loss) চাইলে দুধ, দই, মাছ ও ভিটামিন ডি যুক্ত ফল অধিক পরিমাণে খান। এতে যেমন ওজন কমবে, তেমনই হজমের সমস্যা সমাধান হয় ভিটামিন ডি-এর গুণে। বদহজমের সমস্যায় প্রায় সকলেই ভোগেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ওষুধ না খেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
আরও পড়ুন: দীর্ঘদিন ধরে চলা কাশির সমস্যা হতে পারে হাঁপানির লক্ষণ, জেনে নিন রোগের উপসর্গ
ভিটামিন ডি-এর উৎস হল সূর্যলোক (Sun Light)। সঠিক সময় ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে একজিমা, সোরিয়াসিসের মতো রোগও ধীরে ধীরে কমে যায়। রক্ত ও ছত্রাকের সমস্যা দূর হয় ভিটামিন ডি-এর গুণে। তাই রোজ ভোগে মর্নিং ওয়াকে (Morning Walk) যান। সূর্যালোকে হাঁটুন। এতে শরীর সুস্থ থাকবে। সঙ্গে যে কোনও ঘাটতি পূরণ হবে। একদিকে সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি পাবেন, তেমনই হাঁটার ফলে এক্সরাসাইজও হবে।