সংক্ষিপ্ত
আম থেকে শুরু করে লঙ্কা এমনকি ডাঁটা, মাংস এমন নানান জিনিসের আচার পাওয়ায় যায়। মোটের ওপর আলু পরোটা হোক বা পান্তা ভাত একটু আচার হলেই পাত ফাঁকা হয়ে য়ায়।
শীতের দুপুর বা বর্ষার বিকেল আচার ছাড়া তেমন জমে না। ভাত, রুটি, মুড়ি- সবেতেই আচার খেতে অভ্যস্ক ভারতীয়রা। আম থেকে শুরু করে লঙ্কা এমনকি ডাঁটা, মাংস এমন নানান জিনিসের আচার পাওয়ায় যায়। মোটের ওপর আলু পরোটা হোক বা পান্তা ভাত একটু আচার হলেই পাত ফাঁকা হয়ে য়ায়। কিন্তু আপনি জানেন কি আচারই জীবনে চরমতম সর্বনাম ডেকে আনতে পারে। ক্ষতি হতে পারে স্বাস্থ্যের। আচার থেকে কী কী ক্ষতি হতে পারে তা জেনেনিন-
গ্যাস-অম্বলের সমস্যা
অতিরিক্ত আচার খেলে গ্যাস অম্বলের সমস্যা হতে পারে। আচার সক্ষরণ করা হয়। তাই কেনা হোক বা বাড়িতে তৈরি হোক- আচারে প্রিজারভেটিভ দেওয়া হয়। যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। প্রিজারভেটিভ পেটের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
কোলেস্টেরল বাড়ায়
অতিরিক্ত আচার খেলে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়। কারণ আচারকে অনেক দিন রাখতে আর আদ্রতা বাড়াতে প্রচুর তেল দেওয়া হয়। সেইকারণ আচার খেলে বাড়তে পারে কোলেস্টেরল। যা হৃদরোগের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়।
ব্লাড প্রেসার বাড়ায়
আচার বেশি খেলে ব্লাড প্রেসার বাড়তে পারে। কারণ অচার একটি জারিত খাবার। তাই এতে বেশি করে নুন ব্যবহার করা হয়। প্রতিদিন যদি অতিরিক্ত নুন মানুষের শরীরে যায় তাহলে রক্তের চাপ বাড়তে বাধ্য। আর যাদের রক্তের উচ্চচাপ রয়েছে তারা অবিলম্বে আচার থেকে দূরে থাকুন। না হলে যে কোনও সময়ই বিপদ হতে পারে।
যদিও অনেকেই নিত্যদিনের খাবারের পাতে আচার রাখেন অল্প। তাদেরও এখন থেকেই সাবাধান হওয়া জরুরি। আচারের পরিবার্তে লেবু বা টক দই খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। কিন্তু গরমকালে সামান্য আচার পাতে রাখাই যেতে পারে।