সংক্ষিপ্ত
অনেকে আবার বলেন, এ ধরনের উপসর্গ শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। একভাবে একে প্যারাসোমনিয়াও বলা হয় অর্থাৎ অপ্রাকৃতিক আচরণ।
প্রায়শই দেখা যায় যে অনেকেরই রাতে ঘুমানোর সময় চিৎকার করার রোগ থাকে, এই লোকেরা রাতে ঘুমের মধ্যে জোড়ে জোড়ে আওয়াজ করে কথা বলার চেষ্টা শুরু করে বা দিনের বেলায় ঘটে যাওয়া কিছু নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন এবং এটি ধীরে ধীরে ঘুমের ব্যাধিতে পরিণত হয়। তাই এমন পরিস্থিতিতে কিছু ব্যবস্থার মাধ্যমে এই ব্যাধি কাটিয়ে ওঠা যায়।
এই কারণে মানুষ ঘুমের মধ্যে কান্নাকাটি করে-
মানুষের ঘুমের ব্যাধি থাকলে এমন মানুষ ঘুমের মধ্যে নিজের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করে। অনেকে আবার বলেন, এ ধরনের উপসর্গ শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। একভাবে একে প্যারাসোমনিয়াও বলা হয় অর্থাৎ অপ্রাকৃতিক আচরণ।
রাতে ঘুমানোর সময় চিৎকার-চেঁচামেচির কারণে এই উপসর্গগুলো দেখা দেয়-
আজকালকার এই দৌড়ঝাঁপ জীবনে নিজেকে সময় না দেওয়া, রাতে সময়মতো ঘুম না হওয়া এবং ৬-৮ ঘন্টা পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া ইত্যাদি কারণ হলো চিৎকার। রাতে ঘুমানোর সময়। অনেকেরই বকবক করার অভ্যাস থাকে, এমনকি মনের উপর বেশি বোঝা চাপিয়েও মানুষ এই সমস্যায় আটকে যায়। শরীরের বেশি বিশ্রাম না পাওয়াও ঘুমের মধ্যে কথা বলার একটি বড় কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভুল ঘুমের সময়ও এর একটি কারণ।
এইভাবে এই সমস্যা এড়ান-
আপনি যদি চান যে আপনি রাতে ঘুমানোর সময় চিৎকার করবেন না, তাহলে সবার আগে আপনাকে মানসিক চাপমুক্ত হতে হবে। ঘুমানোর সময় ও পদ্ধতির দিকে নজর দিতে হবে। আপনার পেটের উপর নয়, আপনার পিঠের উপর ভর করে ঘুমানোর অভ্যাস করা উচিত। সবচেয়ে বড় কথা, আপনাকে খাবার এবং পানীয়ের দিকেও মনোযোগ দিতে হবে। এর পাশাপাশি নিয়মিত সময়ে ব্যায়ামও করতে হবে যাতে শরীরও ফিট থাকে এবং ঘুমের মধ্যে বকবক করার অভ্যাস না থাকে। রাতে ঘুমানোর আগে প্রতিদিন হাত-পা পরিষ্কার করে ঘুমাতে যান। কথিত আছে নোংরা হাত-পায়ের কারণে অনেক সময় ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখা যায়, যার কারণে মানুষ নিজের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করে, সেই সঙ্গে বিছানা পরিষ্কার রাখাও খুব জরুরি।
আরও পড়ুন- মাত্র কয়েক দিনেই হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, কাজে লাগান এই দেশীয় টোটকা
আরও পড়ুন- কাঁচা না পাকা কোন কলার পুষ্টিগুণ বেশি, জেনে নিন কি বলছেন পুষ্টিবিদরা
আরও পড়ুন- ঘরেই তৈরি করুন ডিটক্স ওয়াটার, মুখ হবে উজ্জ্বল ওজন কমবে ঝটপট