সংক্ষিপ্ত

  • রেল পুলিশের অভিযানে মিলল সাফল্য
  • দুরপাল্লা ট্রেন থেকে উদ্ধার গাঁজা ও চরস
  • হাওড়া স্টেশনে ধরা পড়ল তিনজন
  • তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
     

একজনের বাড়ি উত্তরপ্রদেশে, আর একজন বিহারের বাসিন্দা। বিহার থেকে চরস ও গাঁজা আনতে গিয়ে হাওড়া স্টেশনে ধরা পড়ল দুই ব্যক্তি। কাঠগোদাম এক্সপ্রেসে থেকে ৮ কেজি চরস ও ২০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করল রেলপুলিশ। ইস্টকোস্ট এক্সপ্রেস থেকেও গাঁজা-সহ একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: বিবাহ-বর্হিভূত সম্পর্কের 'মাশুল', আদিবাসী মহিলাকে 'পিটিয়ে মারল' গ্রামবাসীরাই

আরও পড়ুন: রাজ চক্রবর্তীর নামে 'প্রতারণা', গৃহবধূর কাছ থেকে টাকা চম্পট যুবকের

লুকিয়ে-চুরিয়ে নয়, প্যাকেট ভর্তি গাঁজা ও চরস নিয়ে সটান ট্রেনে উঠেছিল পড়েছিল পাচারকারীরা। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে যান জিআরপি, কলকাতা পুলিশের এসটিএফ, গোলবাড়ির থানার আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার রাতে যখন ডাউন কাঠগোদাম এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশনের ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছয়, তখন দুই ব্য়ক্তিকে গ্রেফতার করে রেলপুলিশ। ধৃতের ব্যাগ থেকে দুটি প্যাকেট পাওয়া যায়। সেই প্যাকেটেই চরস ও গাঁজা রাখা ছিল বলে জানা গিয়েছে। রেল পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতেরা হল মহম্মদ মইনুদ্দিন  ও মৃত্যুঞ্জয় কুমার। মইনুদ্দিনের বাড়ি উত্তরপ্রদেশে, আর মৃত্যুঞ্জয় বিহারের বাসিন্দা। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, জেরায় বিহারের বেথিয়া থেকে কলকাতা গাঁজা ও চরস পাচারের কথা স্বীকার করেছে তারা। 

এদিকে আবার ডাউন ইস্টকোস্ট এক্সপ্রেস থেকেও প্রদীপ রুইয়া নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে রেলপুলিশ। তার কাছে ২০ কেজি গাঁজা পাওয়া গিয়েছে। প্রদীপ ওড়িশার বাসিন্দা। দুটি ঘটনার তদন্তে নেমেছে রেলপুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ধৃতদের।