সংক্ষিপ্ত
CRPF-এর বাইক মিছিল রেসিডেন্সি রোড, টিআরসি ক্রসিং, গুপকার রোড দিয়ে বুলেভার্জ রোড হয়ে ডাললেকের তীর ধরে নিশাত বাগানে গিয়ে শেষ হয়েছিল।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। পিছিয়ে নেই জম্মু ও কাশ্মীর। রবিবার লিআরপিএফ জওয়ানরা লালচকের আইকনির ঘণ্টা ঘর থেকে ডাল লেকের তীর দিয়ে নিশাত বাগান পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য বাইক মিছিলের আয়োজন করেছিল। ১০০টিওর বেশি বাইকে লাগানো ছিল জাতীয় পতাকা। মিছিলের সূচনা করেন সিআরপিএফ-এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক নলিন প্রভাত।
CRPF-এর বাইক মিছিল রেসিডেন্সি রোড, টিআরসি ক্রসিং, গুপকার রোড দিয়ে বুলেভার্জ রোড হয়ে ডাললেকের তীর ধরে নিশাত বাগানে গিয়ে শেষ হয়েছিল। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় নলিন প্রভাত বলেন, কাশ্মীরের পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য জনগণের সহযোগিতা অত্যান্ত জরুরি। স্থানীয়দের শান্তি বজায় রাখাও জরুরি। তিনি আরও বলেন উপত্যকায় শান্তির পরিবেশ তৈরি করতেই এই মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন বর্তমান কাশ্মীরের বাসিন্দারা শাস্তিতে বাসবাস করতে চায়। তারা হরতাল বা পাথর ছুঁড়তে চায় না। নিজের ও এলাকার অগ্রগতি চায়। তিনি আরও বলেন নিরাপত্তা রক্ষী ও সরকার যা কিছু করতে তাতে জনগণের সক্রিয় সাহায্য অত্যান্ত জরুরি।
আরও পড়ুনঃ
কাকা-ভাইপোর গোপন বৈঠক ব্যবসায়ীর বাড়িতে, কোন পথে যাচ্ছে পাওয়ার পরিবার - জানালেন দলের প্রধান
From The India Gate: লোকসভায় সনিয়াকেও ছাপিয়ে গেলেন এই নেত্রী, কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল গান্ধী
সিআরপিএফ-এর আরও এক কর্তা বলেছেন, যারা কাশ্মীরে বিনিয়োগ করছেন তাদের যাতে শাস্তিতে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন তারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এটি একটি নতুন কাশ্মীর। পরিবর্তনশীল কাশ্মীর। কাশ্মীরের নতুন প্রজন্ম সারা বিশ্বের শিশুরা যা করছে তাই করছে। কাশ্মীরের বর্তমান শিশুরা দেশের ভবিষ্যৎ বলেও বর্ণনা করেছেন। তারা আগের প্রজন্মের মত দেশ বিদ্বেষী হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
কথা প্রসঙ্গে সিআরপিএম কর্তা বলেন, অতীতে কিছু কাশ্নীরি পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করত। এখন সেই প্রবণতা অনেকটাই কম। তিনি আরও বলেন সাম্প্রদায়িক ও পাকিস্তানপন্থী উপাদানগুলিকে কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে। উগ্রপন্থীদেরও মোকাবিলা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন কিছু মানুষকে পাকিস্থান খেলাচ্ছিল তাই তারা এই ধরনের কাজ করেছিল। কিন্তু সেই প্রবণতা এখন অনেকটাই কম। সিআরপিএফ কর্তা বলেন বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে।