৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে রাজ্যসভার সাংসদ তথা বিরোধী নেতা হিসেবে কংগ্রেস প্রধান মল্লিকার্জুন খাড়গের জন্য একটি আসন সংরক্ষিত রাখা হয়েছিল।
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের সেই দিনটি ছিল স্বাধীনতার নামে, সারা দেশে উদযাপন হয়েছিল, তবে দেশের এমন কিছু অঞ্চল ছিল যেখানে সেদিন উদযাপন করা হয়নি বা তেরঙ্গাও উত্তোলন করা হয়নি।
স্বাধীনতা দিবসের তিন দিন পর অর্থাৎ ১৮ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের মালদা, নদীয়া এবং কোচবিহারে তেরঙা পতাকা উত্তোলন করা হয়। এখানে জেনে রাখা ভালো যে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হলে পাকিস্তান গঠিত হয়।
এর আগে প্রত্যেক বছরই দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষদের হয়ে শাসকদলের বিরোধিতা করার জন্য স্বাধীনতা দিবসের দিনে এই গ্রামগুলিতে ওড়ানো হত কালো পতাকা।
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের সেই সকালটি খুব বিশেষ ছিল, সর্বত্র স্বাধীনতা উদযাপনের পরিবেশ ছিল। বন্দে মাতরম ধ্বনিত হচ্ছিল। মজার ব্যাপার হল ওই দিন মানুষ বাসের টিকিটও কাটতে অস্বীকার করেছিল, তার যুক্তি ছিল বাসটি ব্রিটিশদের নয়, আমাদের।
আজকের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বহু বিদ্যালয় থেকে অনেক পড়ুয়ারাও এসে জমায়েত হয়েছে। প্রত্যেকের হাতে দেখা গেছে ভারতের জাতীয় পতাকা।
দেশের ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসেও ভারতের লিঙ্গবিভেদ স্পষ্ট। অতি আধুনিক দক্ষিণী শহরে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না একা মহিলাদের।
ভারতের ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসের সকালে দিল্লির লালকেল্লায় মোদীর ভাষণ। ২০২৪-এ আবার সরকার গড়ার প্রচ্ছন্ন আভাস। বিঁধলেন প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকেও। দিলেন বিজেপি সরকারের উন্নয়নের খতিয়ান।
ভারতের ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসের সকালে পতাকা উত্তোলনের পূর্বে দিল্লির রাজঘাটে দেশের শহিদদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
লাল কেল্লা নির্মাণের পর থেকে ভারতের ইতিহাসের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পর্বে জড়িত রয়েছে। আজ, প্রতিটি ভারতীয়র জন্য, এটি কেবল একটি ঐতিহাসিক ভবনই নয়, এটি গর্ব এবং নিজের সম্ভাবনার প্রতি বিশ্বাসের উদাহরণও।