সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি আর সেইসঙ্গে জাত চেনাচ্ছে ভারতীয় নৌবাহিনী। চিনকে উপযুক্ত জবাব দিতে এবার দক্ষিণ চিন সাগরে ফিলিপিন্সের সঙ্গে যৌথ মহড়া দিল ভারত।
সুভাষচন্দ্র বসু অত্যান্ত মনোযোগী আর প্রতিভাশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ওড়িশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর পড়াশুনা শুরু হয়।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক চিরবিদ্রোহীর নাম। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু মনে করতেন ভারতের স্বাধীনতার জন্য গান্ধীজীর অহিংসা এবং সত্যাগ্রহ আন্দোলনের নীতি যথেষ্ট নয়। যার ফলে নেতাজি সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নিয়েছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, আগামী পাঁচ বছর অভূতপূর্ব উন্নয়নের। ২০৪৭ সালের স্বপ্ন পুরণেে সবথেকে বড় সোনালি মুহূর্ত হতে চলেছে আগামী পাঁচ বছর।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, আগের সময়ের তুলনায় আমরা কিছু সাফল্য পেয়েছি। তবে আমরা তাতে সন্তুষ্ট হতে পারি নাষ জনগণের ওপর মূল্যস্ফীতির বোধা কমাতে আমাদের আরও পদক্ষেপ করতে হবে।
৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে রাজ্যসভার সাংসদ তথা বিরোধী নেতা হিসেবে কংগ্রেস প্রধান মল্লিকার্জুন খাড়গের জন্য একটি আসন সংরক্ষিত রাখা হয়েছিল।
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের সেই দিনটি ছিল স্বাধীনতার নামে, সারা দেশে উদযাপন হয়েছিল, তবে দেশের এমন কিছু অঞ্চল ছিল যেখানে সেদিন উদযাপন করা হয়নি বা তেরঙ্গাও উত্তোলন করা হয়নি।
স্বাধীনতা দিবসের তিন দিন পর অর্থাৎ ১৮ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের মালদা, নদীয়া এবং কোচবিহারে তেরঙা পতাকা উত্তোলন করা হয়। এখানে জেনে রাখা ভালো যে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হলে পাকিস্তান গঠিত হয়।
এর আগে প্রত্যেক বছরই দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষদের হয়ে শাসকদলের বিরোধিতা করার জন্য স্বাধীনতা দিবসের দিনে এই গ্রামগুলিতে ওড়ানো হত কালো পতাকা।
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের সেই সকালটি খুব বিশেষ ছিল, সর্বত্র স্বাধীনতা উদযাপনের পরিবেশ ছিল। বন্দে মাতরম ধ্বনিত হচ্ছিল। মজার ব্যাপার হল ওই দিন মানুষ বাসের টিকিটও কাটতে অস্বীকার করেছিল, তার যুক্তি ছিল বাসটি ব্রিটিশদের নয়, আমাদের।