সংক্ষিপ্ত

  • সোপিয়ান দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা
  • উপত্যকায় সেনাবাহিনীর ওপর হামলার ছক লস্কর জঙ্গির
  • সন্ত্রাসবাদীরা  কাচারবান  লঞ্চিং প্য়াডে অপেক্ষা করছে
  • গোপন সূত্রে খবর পেয়েছে গোয়েন্দারা

পাক ভিত্তিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তইবা-র তরফে জম্মু ও কাশ্মীরে অবস্থিত ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য সুরক্ষাবাহিনীর ওপর হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে বলে জানা গিয়েছে। গোয়েন্দা দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, লস্কর-ই-তইবা নামে সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর তরফে উপত্যকার সাম্বা জেলার বারি ব্রাহ্মনা ক্যাম্প, সুনজনা এবং কালুচক সেনা ক্যাম্পে আক্রমণ চালাবে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। 

জম্মু ও কাশ্মীরের সোপিয়ানে অঞ্চল দিয়ে সন্ত্রাসবাদীরা সেখআনে অনুপ্রবেশ করেছে বলে জানা গিয়েছে। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের তরফে গত সপ্তাহে জানানো হয়েছিল, গত সপ্তাহে প্রায় ৫০ জন অনুপ্রবেশকারী সীমান্ত দিয়ে এদেশে প্রবেশ করার ছক কষছিল বলে জানা গিয়েছে। গুলমার্গ এলাকা থেকে স বার দুজন পাক সন্ত্রাসবাদীকে গ্রেফতার করার পরই তাদের তরফে এমন খবর প্রকাশ করা হয়েছিল। 

পাক সেনারা অনুপ্রবেশকারীদের এদেশে প্রবেশ করতে সাহায্য করছে বলে খবর। আর এজন্য তারা জোহলি, বারগি এবং নিউ বাটলা সেনা ক্যাম্প ব্যবহার করছে বলে জানা গিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা  কাচারবান  লঞ্চিং প্য়াডে অপেক্ষা করছে। গোয়েন্দা সূত্রগুলির তরফ থেকে আরও জানানো হয়েছে, পাকিস্তানের আইএসাই জঙ্গি গোষ্ঠীর তরফ থেকে আদেশ দেওয়া হয় যে, কাশ্মীর উপত্যকায় সন্ত্রাসবাদী দলগুলিকে ধর্মীয় স্থানগুলিকে নিশানা করতে হবে। জঙ্গি এবং পাক হ্যান্ডলারের মধ্যে যে বার্তা চালাচালি করা হয়েছিল তা গোয়েন্দাদের হাতে আসায় বিষয়টি জানা গিয়েছে। 

চন্দ্রপৃষ্ঠে বাধা,তাই বিক্রমের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা যাচ্ছে না,জানালেন চন্দ্রযান-১-এর ডিরেক্টর

চন্দ্র অভিযানে 'কলঙ্ক', এনআরসি তালিকায় নাম নেই চন্দ্রযান-২-এর বিজ্ঞানীর

খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের, এবার শুধু যোগাযোগের অপেক্ষা

শুধু চন্দ্রযান-২ নয়, গত ছয় দশকে ৬০ শতাংশ চন্দ্রাভিযান সাফল্য পেয়েছে, জানাল নাসা

সরকার এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে এই বিষয়টি জানা যে, পাক সন্ত্রাসবাদীরা বারংবারই কিন্তু একাধিক জঙ্গির সমন্বয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের ছক কষছে।  এ প্রসঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল জানিয়েছিলেন, সম্প্রতি পাকিস্তানের পাঠানো বার্তাগুলি রোধ করা হয়েছে। উপত্যকায় শান্তি বিঘ্নিত করার উদ্দেশেই এই কাজ করা হচ্ছে বলে দাবি তাঁর। তিনি আরও বলেন বহু কাশ্মীরিই কিন্তু ৩৭০ ধারার বিলোপের বিষয়টিকে সাদরে গ্রহণ করলেও সীমান্তের ওপারের লোকজন অশান্তির আবহ তৈরি করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।