Aditya L1: সাফল্যের সামনে ভারতের সূর্য মিশন, হ্যাল কক্ষপথের কঠিন পথে আদিত্য L1
- FB
- TW
- Linkdin
হ্যালো কক্ষপথে আদিত্য L1
ভারতের আদিত্য L1 মহাকাশযান পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে মহাকর্ষীয় ভারসাম্যের একটি বিন্দু ল্যাগ্রঞ্জ পয়েন্টে চারপাশে হ্যালো কক্ষপক্ষে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে।
যাত্রার শেষপর্ব
আদিত্য L1 যাত্রার শেষপর্বে রয়েছে। মহাকাশযানের অবস্থান ঠান্ডা শূন্যাতায় ১৫ লক্ষ কিলোমিটারেও পথ অতিক্রম করেছে।
যাত্রার সমাপ্তি
ইসরোর শ্রহরিকোটা থেকে ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর আদিত্যে L1 যাত্রা শুরু করে। সূর্য নিয়ে গবেষণা ও পর্যালোচনার জন্য তথ্য সংগ্রহণ এই মিশনের মূল উদ্দেশ্য। যাত্রা শেষ হবে ২০২৪ সালের ৬ জানুয়ারি ।
হ্যালো কক্ষপথের গুরুত্ব
আদিত্য L1 এই মিশনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ স্তরে রয়েছে। কারণ এবার এটির একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ ও নেভিগেশনের প্রয়োজন রয়েছে। এর আগে চারটি কক্ষপথ পার হয়েছে।
সূক্ষ্ণ প্রক্রিয়া
এই সূক্ষ্ণ প্রক্রিয়ার মধ্যে মহাকাশযানটি সফলভাবে হ্যালো কক্ষপথে যাতে প্রবেশ করতে পারে তারজন্য গতিপথ, বেগ বজায় রাখার জন্য খুবই সতর্কতার সঙ্গে সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
আদিত্য L1এর উদ্দেশ্য
আদিত্য L1 এর উদ্দেশ্য হল এটি সূর্যের নরবিচ্ছিন্ন ছবি তুলতে পারবে। খুব কাছ থেকে সূর্যকে অধ্যায়ন করতে পারে। সৌরমণ্ডল সম্পর্কে একাধিক তথ্য সরবারাহ করবে। পাশাপাশি সৌরঝড়ের কী কী প্রভাব পৃথিবীতে পড়তে পারে তাও খতিয়ে দেখতে পারবে।
ভারতের সঙ্গে উপকৃত বিশ্ব
মহাকাশযানটি করোনাল ম্যাস ইজেকশনস (সিএমই) এবং আন্তঃগ্রহীয় চৌম্বকীয় ক্ষেত্রগুলির মতো বিভিন্ন ঘটনা পরিমাপ করবে, যা শুধুমাত্র ভারতের জন্য নয়, বিশ্বের সমস্ত বিজ্ঞানীদের পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হয়ে দাঁড়াবে।
সাফল্যের জন্য সতর্কতা
সূর্য মিশন যাতে সফল হয় তার জন্য প্রথম থেকেই সতর্ক ইসরো। বর্তমানে বিজ্ঞানীদের আরও সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ এটি একটি জটিল পর্যায়ের মধ্যে রয়েছে।
আদিত্য L1 এর বিপদ
অতিরিক্তভাবে, দৃশ্যমান নির্গমন লাইন করোনাগ্রাফ (VELC) এবং সৌর আল্ট্রাভায়োলেট ইমেজিং টেলিস্কোপ (SUIT) সহ মহাকাশযানের যন্ত্রগুলিকে সূর্যের থেকে নির্গত তীব্র বিকিরণ এবং কণা থেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।
আদিত্য এল ১ এর সামনে চ্যালেঞ্জ
হ্যালো কক্ষপথে মহাকাশযানকে রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আদিত্য L1 এর হ্যালো কক্ষপথ বজায় রাখার জন্য স্টেশন কিপিং কৌশলগুলির প্রয়োজন হবে। অন্যান্য মহাকাশীয় বস্তুর মহাকর্ষীয় প্রভাব এবং সৌর বিকিরণের দ্বারা প্রবাহিত চাপকে প্রতিরোধ করার জন্য এই কৌশলগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।