সংক্ষিপ্ত

যদি লোকসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির প্রস্তুতির কথা ধরা হয়, তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং দলের সভাপতি মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, রাজস্থান, গোয়া এবং উত্তরাখণ্ড সহ অনেক রাজ্যের দলীয় নেতাদের সাথে পৃথক আলোচনা করেছেন।

চলতি বছর হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচন নিয়ে দেশের রাজনীতিতে চলছে প্রবল আলোচনা। এই বিষয়ে, যদি লোকসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির প্রস্তুতির কথা ধরা হয়, তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং দলের সভাপতি মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, রাজস্থান, গোয়া এবং উত্তরাখণ্ড সহ অনেক রাজ্যের দলীয় নেতাদের সাথে পৃথক আলোচনা করেছেন। একই সঙ্গে ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও তেলেঙ্গানার দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। সেই সঙ্গে খবরও আসছে, এবারের লোকসভায় বিজেপি তরুণদের ওপর বাজি ধরতে পারে।

এই নামগুলি বিজেপির প্রথম তালিকায় থাকতে পারে

নরেন্দ্র মোদী - বারাণসী

রাজনাথ সিং-লখনউ

অমিত শাহ- গান্ধীনগর

নিতিন গড়করি – নাগপুর

স্মৃতি ইরানি - আমেঠি

অনুরাগ ঠাকুর – হামিরপুর

প্রহ্লাদ যোশী – ধারবাদ

গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত – যোধপুর

জি কিসান রেড্ডি – সেকেন্দ্রাবাদ

সঞ্জীব বলিয়ান – মুজাফফরনগর

শান্তনু ঠাকুর – বাংলা থেকে

সর্বানন্দ সোনোয়াল – ডিব্রুগড়

বীরেন্দ্র খটিক – টিকমগড়

যারা রাজ্যসভা থেকে লোকসভায় লড়বেন তাদের মধ্যে

ধর্মেন্দ্র প্রধান – সম্বলপুর

ভূপেন্দ্র যাদব – ভিওয়ানি

মনসুখ মান্দাভিয়া – ভাবনগর বা পোরবন্দর

রাজীব চন্দ্রশেখর – কর্ণাটক বা কেরালা

জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া – গোয়ালিয়র থেকে, শিবপুরী

এর পাশাপাশি ভোপাল ও বিদিশা থেকে নির্বাচনে লড়তে পারেন শিবরাজ সিং চৌহান।

২০১৯ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির প্রথম তালিকায় প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নামও অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেই সময় দলের জাতীয় সভাপতি ছিলেন অমিত শাহ। তিনি গান্ধীনগর থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। বিজেপি দলের জন্য ৩৭০টি আসন এবং এনডিএ-র জন্য ৪০০টিরও বেশি আসন জয়ের লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সাথে, এই নির্বাচনে বিজেপি ২০১৯-এ হেরে যাওয়া প্রার্থীদের নিয়েও বাজি ধরতে পারে।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।