সংক্ষিপ্ত

বুল্লি ভাই অ্যাপেক মূল ষড়যন্ত্রকারী, অসমের জোড়হাটের বাসিন্দা। ভোপালের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র। টুইটারের অ্যাকাউন্ট রয়েছে। অ্যাপটি মূলত টুইটারেই ছড়িয়ে ছিল। ইনস্টিটিউটন অব টেকনোলজির বিটেক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অসম থেকে আনা হয়েছে দিল্লিতে। 

বুল্লি ভাই অ্যাপের (Bulli Bai App)মূল ষড়যন্ত্রকারীকে অসম (Assam) থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার মূল অভিযুক্তদের দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়েছে। ধৃত নীরোজ বিষ্ণোই এই অ্যাপটি স্রষ্টা। টুইটারেও রয়েছে তার অ্যাকাউন্ট। এই ঘটনায় নিরোজসহ আরও তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রত্যেকেই ছাত্র বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। 

নিরোজ বিষ্ণোই
বুল্লি ভাই অ্যাপেক মূল ষড়যন্ত্রকারী, অসমের জোড়হাটের বাসিন্দা। ভোপালের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র। টুইটারের অ্যাকাউন্ট রয়েছে। অ্যাপটি মূলত টুইটারেই ছড়িয়ে ছিল। ইনস্টিটিউটন অব টেকনোলজির বিটেক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অসম থেকে আনা হয়েছে দিল্লিতে। 


২. শ্বেতা সিং
বুল্লি ভাই অ্যাপের মাস্টার মাইন্ড বলে মনে করছে। পুলিশের প্রশ্ন নিজে একজন মহিলা হয়ে মহিলাদের সম্পর্কে অশালীন মন্তব্য কী করে করছে শ্বেতা। শ্বেতা সিংকেও গ্রেফতার করেছে মুম্বই পুলিশ। একটি ইঞ্জিনিয়াংরিং কলেজের ছাত্রী। উত্তরাখণ্ড থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

৩. বিশাল কুমার
বেঙ্গালুরু ২১ বছর বয়সী ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র। আগেও গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। যদিও তার আইনজীবীর দাবি মক্কেলকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। 

৪. মায়াঙ্ক রাওয়াল
২১ বছর বয়সী আরও এক ষড়যন্ত্রকারী। উত্তরাখণ্ড থেকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জারিক হোসেন কলেজ থেকে রসায়নে অনার্স পড়ছে। যদিও মায়াঙ্ক পুলিশকে বলেছেন ৩১ ডিসেম্বর টুইটারে বুল্লিভাই অ্যাপের লিঙ্ক সে পেয়েছিল। তার আগে এই অ্যাপ সম্পর্কে কিছুই জানত না সে। 

বুল্লিভাই অ্যাপের সঙ্গে নেপালের সংযোগ রয়েছে। পুলিশের দাবি শ্বেতা সিং নেপালে বসবাসকারী বেশ টুইটার ব্যবহারকারীর নির্দেশে এই কাজ করেছিল। মুম্বই পুলিশের দাবি শ্বেতা সিংকে গ্রেফতারের পর একটি টুইট বার্তা তারা পায়। সেই অ্যাকাউন্টের ব্যবহারকারী @giyu44 পুলিশকে বলে সেই অ্যাপের শ্রষ্টা। যারা নিরাপরাধ তাদেরই গ্রেফতার করা হচ্ছে। টুইটারের সেই ব্যবহারকারীর সন্ধানেই তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর নেপাল পুলিশে ও সাইবার ক্রাইম শাখার সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছে ভারত। 

এটি এমন একটি অ্যাপ যেখানে বিশেষজ্ঞত মুসলিম মহিলাদের নিলামে চড়ানো হয়েছিল। তালিকায় সাংবাদিক থেকে শুরু করে সমাজসেবীরা যেমন ছিলেন। তেমনই রয়েছে আন্দোলনকারীরা। এই অ্যাপে নাম রয়েছে সিএএ নিয়ে আন্দোলন করে জেলে জাওয়া জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদেরও। গত বছরই সুল্লিডিল নামে একটি অ্যাপে মহিলাদের হেনস্থা করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। 

Malvani ISIS Case: আইসিস জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যোগ, NIA আদালতে দোষী সাব্যস্ত ২

COVID-19: পঞ্জাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়ল, ইতালি আসা ১২৫ জন যাত্রী কোভিড আক্রান্ত

Omicron Alert: 'ওমিক্রন সাধারণ সর্দি নয়', আগামী ২ সপ্তাহ ভারতের জন্য কঠিন বলল WHO