- Home
- India News
- PM Modi: বড়দিন উপলক্ষ্যে মোদীর বার্তা, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে উপস্থিত খ্রিস্টান সম্প্রদায়
PM Modi: বড়দিন উপলক্ষ্যে মোদীর বার্তা, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে উপস্থিত খ্রিস্টান সম্প্রদায়
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর বাসভবন ৭ লোক কল্যাণ মার্গে ক্রিসমান উদযাপন করেছেন। তার কিছু ছবি তিনি নিজেই শেয়ার করেছেন।
- FB
- TW
- Linkdin
প্রধানমন্ত্রী মোদীর বাড়িতে ক্রিসমাস
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ক্রসমাসে বিশ্বের জনগণের ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে ২০২১ সালে ভ্যাটিকান সিটিতে পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের কথাও স্মরণ করেছেন।
বড়দিনে মোদীর বার্তা
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, 'বড়দিন উপলক্ষে বিশ্বের মানুষ এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে আমার শুভেচ্ছা... এটা আমার জন্য আনন্দের যে এমন একটি বিশেষ ও পবিত্র দিনে আপনারা সবাই আমার বাসভবনে এসেছেন'।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর বার্তা
মোদী বলেছেন, ক্রিসমান এমন একটি জিন যখন আমরা যিশু খ্রিস্টের জন্ম উদযাপন করি। এটি তাঁর জীবনের বার্তা আর মূল্যবোধকে স্মরণ করার একটি উপলক্ষ্যও। যিশু সম্পর্কে তিনি বলেন, দয়া ও সেবার আদর্শে জীবনযাপন করেছিলেন।
যিশুর আদর্শ এই দেশে
মোদী আরও বলেন, যিশুর আদর্শ আমাদের দেশের উন্নয়ন যাত্রার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, পোপ ফ্রান্সিস সামাজিক সম্প্রীতি, বৈশ্বিক ভ্রাতৃত্ব এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন বিশ্বকে একটি ভালো জায়গা করে তুলতে।
মোদীর বাসভবনে খ্রিস্টান সম্প্রদায়
ভারত গর্বিতভাবে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অবদানকে স্বীকৃতি দেয়। বড়দিন উপলক্ষে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা
তিনি ভারতীয় সমাজকে দিকনির্দেশনা ও সেবার মনোভাব প্রদানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ভূমিকার প্রশংসা করেন। খ্রিস্টানদের সাথে তার পুরানো, ঘনিষ্ঠ এবং উষ্ণ সম্পর্কের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন যে খ্রিস্টান সম্প্রদায় সর্বদা দরিদ্র ও হতদরিদ্রদের সেবায় এগিয়ে রয়েছে।
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি শ্রদ্ধা
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলি স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে সারা দেশে বড় অবদান রেখে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন যে যিশু খ্রিস্টের জীবন সমবেদনা এবং সেবার উপর কেন্দ্রীভূত ছিল এবং তিনি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের জন্য কাজ করেছিলেন যেখানে সবার জন্য ন্যায়বিচার পাওয়া যায়।