সংক্ষিপ্ত

জেনে রাখা ভালো যে চিনের যে কোনো লোয়ার আর্থ অর্বিটের স্যাটেলাইটকে বর্তমানে ভারত ধ্বংস করতে সক্ষম। ভারত নিজের অ্যান্টি স্যাটেলাইট টেস্টিং এর সময় ম্যাক ৩০+ গতির টার্গেট ধ্বংস করে। অর্থাৎ শব্দের থেকে ৩০+ গুন গতির টার্গেট ভারত ধ্বংস করেছে।

একদিকে, অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন, অন্যদিকে দেশের সীমানা সুরক্ষিত রাখা। সেদিকে তাকিয়ে একের পর এক বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরি করে চলেছে ভারত। কার্যত সুপার পাওয়ার হয়ে ওঠার লক্ষ্যে একের পর এক ধাপ পেরোচ্ছে দেশ। আজ ভারতের হাতে এমন কিছু অস্ত্র রয়েছে, যা শব্দের থেকেও ৩০ গুণ বেশি গতিসম্পন্ন। এতে সামনে টার্গেট ছিন্নভিন্ন হয়ে যেতে পারে এক পলকে। আজ এমনই কিছু ক্ষেপণাস্ত্রের সন্ধান দেব আপনাদের।

জেনে রাখা ভালো যে চিনের যে কোনো লোয়ার আর্থ অর্বিটের স্যাটেলাইটকে বর্তমানে ভারত ধ্বংস করতে সক্ষম। ভারত নিজের অ্যান্টি স্যাটেলাইট টেস্টিং এর সময় ম্যাক ৩০+ গতির টার্গেট ধ্বংস করে। অর্থাৎ শব্দের থেকে ৩০+ গুন গতির টার্গেট ভারত ধ্বংস করেছে। ASAT একধারে যেমন স্যাটেলাইট বিধ্বংসী মিসাইল অপরদিকে এটি একটি অ্যান্টি ব্যলিস্টিক মিসাইলও বটে।

ভারতের ASAT ভূমি থেকে ১০০০+কিমি উচ্চতায় ম্যাক-৩০ গতিতে ওড়া স্যাটেলাইট ধ্বংস করতে সক্ষম। অর্থাৎ ম্যাক ২৩-২৫ গতির ব্যলিস্টিক মিসাইল যেমন IRBM & ICBM শ্রেনীর মিসাইল গুলি ভারতের ব্যালিস্টিক মিসাইল ডিফেন্সের মাধ্যমে ধ্বংস করা সম্ভব। তার কারন স্যাটেলাইটের তুলনায় ব্যলিস্টিক মিসাইলের রিএন্ট্রি ভেহিকেলের রেডার সিগনেচার কম হয়। এছাড়া স্যাটেলাইটের যাত্রাপথ একই থাকে।

বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত মিসাইল তিনটি হল-

১/ এ্যভেঞ্জার্ড হাইপারসনিক গ্লাইডড ব্যলিস্টিক মিসাইল (রাশিয়া)

গতি- ম্যাক ৩০ ( ম্যাক ১ = শব্দের গতি )

২/ ডংফেং-৪১ আইসিবিএম (চিন)

গতি- ম্যাক ২৫

৩/ অগ্নি-৫ আইসিবিএম (ভারত)

গতি- ম্যাক ২৪

অর্থাৎ রেঞ্জ ফ্যক্টর বাদ দিয়ে আমরা যদি গতির বিচার করি তবে রুশ এ্যভেঞ্জার্ড বাদ দিয়ে প্রায় পৃথিবীর সব মিসাইলের গতি ইন্টার্সেপ্ট করা সম্ভব।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।