সংক্ষিপ্ত

পঞ্জাবের পাঠানকোট জেলার বামিয়াল সেক্টরের জয়তপুর পোস্টের কাছে একটি ড্রোন নজরে আসে। সতর্ক বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) জওয়ানরা সঙ্গে সঙ্গে ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

মহালয়ার দিন ফের হামলার হুমকি। বুধবার পঞ্জাবের পাঠানকোট জেলার বামিয়াল সেক্টরের (Pathankot Bamiyal sector) জয়তপুর পোস্টের কাছে একটি ড্রোন নজরে আসে (Drone spotted)। সতর্ক বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের(Border Security Force) বা বিএসএফ (BSF) জওয়ানরা সঙ্গে সঙ্গে ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি চালায়। ইউএভিটি নিখোঁজ হওয়ার আগে চার থেকে পাঁচ রাউন্ড গুলি (four to five rounds) করে বিএসএফ।

তবে ড্রোনটি উড়ে চলে যায়। ইতিমধ্যেই গোটা এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে। জুলাই মাসে, জম্মুতে ভারতীয় বায়ু সেনা ঘাঁটিতে ড্রোন হামলার এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে পাঠানকোটে একটি সন্দেহজনক বেলুন দেখা যায়। এদিকে, দিন কয়েক আগেই ড্রোন দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অস্ত্র ফেলে পাকিস্তান। জম্মু কাশ্মীর পুলিশ একে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, তিনটি ম্যাগাজিন ও ৩০ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে। এরই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় একটি টেলিস্কোপ। অর্থাৎ এই যন্ত্র ও অস্ত্র পাকিস্তান সমর্থিত কোনও জঙ্গি সংগঠনের হাতে তুলে দেওয়া লক্ষ্য ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে।

খুশির খবর, রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পুজোর আগেই চালু নতুন শিল্প, মিলবে প্রচুর চাকরি

শচীন থেকে শাকিরা, প্যান্ডোরা পেপার্সে ফাঁস রাঘব বোয়ালদের আর্থিক গোপন লেনদেন

মিহিদানার পর এবার পালা সীতাভোগের, বাংলার মিষ্টি পাড়ি দিল মধ্যপ্রাচ্যে

এদিকে, গভীর রাতে ফালাইন মন্ডলের সওজনা গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয় এই অস্ত্রগুলি। এক গ্রামবাসী রহস্যজনক শব্দ পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। এরপর শোনা যায় ভারি কিছু পড়ার শব্দ। তথ্য পাওয়ার পর, পুলিশ গ্রামটি ঘিরে ফেলে এবং একটি তল্লাশি অভিযান চালায়। তল্লাশি অভিযানের সময় একটি হলুদ প্যাকেট পাওয়া যায়, যার মধ্যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয়।জম্মু কাশ্মীর পুলিশের তরফে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়। নিয়ন্ত্রণরেখার ভারতীয় ভূখন্ডের দিকে, যেসব লোকের কাছে এই অস্ত্র পৌঁছনোর কথা ছিল, তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

গত এক বছরে, পাকিস্তান থেকে ড্রোন তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানাচ্ছে জম্মু কাশ্মীর পুলিশ। দাবি এই ঘটনা সীমান্তে পাহারা দেওয়া ভারতীয় বাহিনীর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত এক বছরে জম্মু কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গা থেকে রাইফেল, ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (IED), স্টিকি বোমা এবং মাদকদ্রব্য সহ বিপুল সংখ্যক পেলোড উদ্ধার করা হয়েছে।

চলতি বছরের জুন মাসে জম্মুতে ভারতীয় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে পাকিস্তানি ড্রোন দুটি বোমা ফেলার পর সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। অনন্তনাগ জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে মারহ ব্লকের নাই বস্তি গ্রামে সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনী (বিএসএফ) ড্রোন নিয়ে একটি সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালানোর একদিন পর এই অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

"