সংক্ষিপ্ত
- কৃষি বিল আর কৃষক অসন্তোষ নিয়ে আলোচনার দাবি
- শীতকালীন অধিবেশনে আলোচনা চেয়েছিলেন অধীর চৌধুরী
- শীতকালীন অধিবেশন এড়িয়ে গেল সরকার
- জানিয়েদিল পরবর্তী অধিবেশন জানিয়ারিতে
জল্পনার অবসান। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণ দেখিয়ে বাতিল করে দেওয়া হল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর লেখা চিঠির প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে একথা জানিয়েছেন সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তিনি জানিয়েছেন অধিবেশন চলাকালীন করোভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই কারণে শীতকালীন অধিবেশন বাতিল করা হচ্ছে। আগামী বছর জানুয়ারিতে বাজেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
দিল্লি উপকণ্ঠে লাগাতার চলা কৃষক আন্দোলন নিয়ে আলোচনার জন্য অধেবেশনের আর্জি জানিয়েছে কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর একটি চিঠি লিখেছিলেন। কৃষক অসন্তোষের পাশাপাশি কৃষি আইন নিয়েও আলোচনার দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। একই সঙ্গে আইন বদলের জোরাল দাবিও জানিয়েছিলেন লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাকে লেখা চিঠিতে। তারই উত্তরে সংসদীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন তিনি সবকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। মহামারির মধ্যে অধিবেশন ডাকা হলে আবারও নতুন করে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। আর সেই কারণেই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে শীতকালীন অধিবেশন।
ভারতে টেলিকম যুদ্ধে 'ঘি ঢালল' কৃষক বিদ্রোহ, দুটি সংস্থার বিরুদ্ধে নালিশ জানাল জিও ...
ছেলের প্রেম অসহ্য ছিল, রাগে আগুন বাবার কাজের তল পেতে ২ মাস সময় লাগল পুলিশের ..
গত দুবছর ধরেই বাজেট অধিবেশন জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০১৮ সালে বাজেট অধিবেশন বসেছিল ২৮ জানুয়ারি। আর ২০১৯ সালে বাজেট অধিবেশন বসেছিল ৩১ জানুয়ারি। চলতি বছর করোনা মহামারির কারণে বাদল অধিবেশনও দেরিতে অনুষ্ঠিত হয়। তুমুল সতর্কতা নিয়েও এড়ানো যায়নি সংক্রমণ। একের পর এক সাংসদ ও সংসদের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকাররা আক্রান্ত হয়েছিলেন করোনাভাইরাসে। তাই নির্ধারিত সূচির আগেই শেষ করে দেওয়া হয়েছিল বাদল অধিবেশন। আর সেই সময়ই পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছিল কৃষিবিল। যা নিয়ে এখনও বিতর্ক অব্যাহত রয়েছে।