সংক্ষিপ্ত
লাদাখ সীমান্ত নিয়ে বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতি
দুই দেশই আলোচনা চাইছে
শান্তিপূর্ণ সমধানের পক্ষেই সওয়াল করেছে
লাদাখ সীমান্ত নিয়ে অবশেষে স্বস্তির বার্তা দিল বিদেশ মন্ত্রক। রবিবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানান হয়েছে, দুই দেশই শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। শনিবার ভারত-চিন সীমান্তের উত্তেজনা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সামরিক পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। তারপরই এদিন বিদেশমন্ত্রকের এই বার্তা কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বের ক্রম তালিকায় পঞ্চম স্থানে ভারত, তবে এটাই 'করোনার চূড়া' নয় বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের .
' জাতীয় স্তরে গোষ্ঠী সংক্রমণ পর্যায় যাননি করোনা', আশ্বস্ত করছেন এইমস প্রধান ...
দরিদ্র রোগীকে বেঁধে রাখা হল হাসপাতালে, চরম অমানবিক নিদর্শন শিবরাজের রাজ্যে ...
বিদেশ মন্ত্রকের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকটি সংঘটিত হয়েছিল একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ ও ইতিবাচক পরিবেশে। দুই দেশই বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক চুক্তি বিবেচনা ও পর্যালোচনা করেই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছে। ভারত ও চিন সীমান্ত এলাকায় শাস্তি স্থাপন করাই মূল উদ্দেশ্য। পাশাপাশি দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সার্বিক উন্নয়নেও জোর দেওয়া হয়েছে বলেও জানান হয়েছে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে।
মে মাস থেকেই পূর্ব লাদাখের ভারত চিন সীমান্ত এলাকায় দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। চিনা সেনা ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে বলেও অভিযোগ ওঠে। পাল্টা সেনা টহল বাড়ি দেয় ভারত। লাদাখ সীমান্তে দুই দেশেই সেনা জমায়েত বাড়াতে থাকে। ক্রমশই উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়। সেই উত্তাপ কমানোর লক্ষ্যেই শনিবার ভারত ও চিন সামরিক পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল।
চলতি বছরই ভারত চিন সম্পর্কের ৭০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে সেই প্রসঙ্গও উঠে আসে। বলা হয়েছে যত দ্রুত সমস্যা মিটবে তত তাড়াতাড়ি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি হবে বলেই সমমত জানিয়েছে দুই পক্ষ। চিনের সঙ্গে সমস্যা মেটাতে সামরিকের পাশাপাশি কূটনৈতিক স্তরেও আলোচনা চলছে বলে জানান হয়েছে।