সংক্ষিপ্ত

অমরিন্দর সিংয়ের ইস্তফার পর তোড়জোড় শুরু হয়েছে কংগ্রেস শিবিরে। ইতিমধ্যে পঞ্জাবে কংগ্রেসের জাতীয় পর্যবেক্ষক অজয় মাকেন ও হরিশ চৌধুরী পৌঁছে গিয়েছেন।

রবিবারের সকালেই (Sunday morning) জানা যাবেনে পঞ্জাবের নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম (new Chief Minister of Punjab)। ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের ইস্তফার পর তোড়জোড় শুরু হয়েছে কংগ্রেস শিবিরে (Congress party)। ইতিমধ্যে পঞ্জাবে কংগ্রেসের জাতীয় পর্যবেক্ষক (AICC observer) অজয় মাকেন ও হরিশ চৌধুরী (Ajay Maken and Harish Chaudhary) পৌঁছে গিয়েছেন। তাঁরা আপাতত চন্ডীগড়ে রয়েছেন। সংবাদসংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, এঁদের দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতেই বেছে নেওয়া হবে নতুন মুখ। 

এখন দেখার বিষয় অমরিন্দর সিংয়ের ছেড়ে যাওয়া কুর্সিতে ঠাঁই হয় কার। মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড়ে রয়েছেন বেশ কয়েকজন। এখানে উল্লেখ্য অমরিন্দর সিংয়ের সঙ্গে নভজ্যোত সিং সিধুর দ্বন্দ্ব নতুন নয়। সেক্ষেত্রে পদ ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই সিধুর বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন অমিরন্দর। স্পষ্ট জানিয়েছে সিধু দেশদ্রোহী, অযোগ্য। সিধু যদি মুখ্যমন্ত্রী হন, তবে তিনি সর্বতোভাবে বিরোধিতা করবেন। এই পরিস্থিতিতে সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী করার ঝুঁকি কংগ্রেস নেবে কীনা, তা নিয়ে কিছুটা সন্দেহ রয়েছে। 

ভারতে রয়েছে পাকিস্তান নামের একটি গ্রাম, বাসিন্দারা সবাই হিন্দু, জানতেন কি

সারা দেশের রুপি, অথচ বাংলায় ভারতীয় মুদ্রার নাম টাকা, জানেন কেন এই নামকরণ

সূত্রের খবর অনুযায়ী, সিধু ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার প্রাক্তন পিসিসি প্রধান সুনীল জাখর। তাঁকে শীর্ষ প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। জখর নিজে বিধায়ক না হলেও, কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্বের বেশ ঘনিষ্ঠ। এছাড়াও অম্বিকা সনি এবং বিজয় ইন্দর সিঙ্গলা মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য অন্যান্য সম্ভাব্য নাম। তবে নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে কংগ্রেস আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না বলেই জানানো হয়েছে। 

শনিবার বিকেলে রাজ্যপাল বনওয়ারিলাল পুরোহিতের কাছে গিয়ে নিজের ইস্তফা দিয়ে আসেন। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েই তিনি দলীয় সহকর্মীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। তিনি বলেন তিনি যথেষ্ট অপমানিত বোধ করছেন। আর সেই কারণেই তিনি সরে দাঁড়াচ্ছেন মুখ্যমমন্ত্রীর পদ থেকে। দলনেত্রীর যাদের ওপর আস্থা রয়েছে তারাই মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিক বলেও জানান তিনি।