সংক্ষিপ্ত
- কাশ্মীর নিয়ে সিদ্ধান্তের জেরে বদলায়নি মার্কিন নীতি
- সম্প্রতি এমনটাই জানাল ট্রাম্প সরকার
- কাশ্মীর সমস্যা ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক সমস্যা
- তা কেবল দুই দেশের মধ্যেই আলোচনা সাপেক্ষ
জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদা প্রদানকারী ৩৭০ ধারা বাতিল এবং জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ-কে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ে তা নিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরেও আলাপ আলোচনা হয়েছে। ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মার্কিন নীতিতে যে কোনও পরিবর্তন আসবে না তা নিশ্চিত করল ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকার।
কাশ্মীর ইস্যুতে ইমরানের হস্তক্ষেপের দাবি খারিজ , সিমলা চুক্তির প্রসঙ্গ তুলে ধরল রাষ্ট্রসঙ্ঘ
পাশাপাশি ভারত এবং পাকিস্তান এই দুই পড়শি দেশকে আভ্যন্তরীন শান্তি ও সংযম বজায় রাখার নির্দেশ দিল মার্কিন সরকার। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র মর্গান ওর্টাগুস-কে এদিন সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন যে, কাশ্মীর ইস্যুকে ঘিরে মার্কিন কোনও নীতির পরিবর্তন হবে কি না, এর উত্তরে মর্গান ভারতের জন্য মার্কিন নীতিতে কাশ্মীর ইস্যুর কোনও প্রভাবই পড়বে না।
কংগ্রেসের পর এবার বাম, শ্রীনগরে বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হল সীতারাম ইয়েচুরিকে
কাশ্মীর ইস্যুতে মার্কিন নীতি বলে, কাশ্মীর সমস্যা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যেকার একটি দ্বিপাক্ষিক সমস্যা। কাশ্মীরে শান্তি বজায় রাখতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা দুই দেশই সিদ্ধান্ত নেবে। মর্গান ওর্টাগুস আরও বলেন, কাশ্মীর বিষয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার বিষয়টিই সমর্থন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
৩৭০ ধারা রদের জের, ভারতীয় সিনেমা,চ্যানেল বয়কট পাকিস্তানের
প্রসঙ্গত, এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য জানিয়েছিলেন যে, ভারত চাইলে তিনি কাশ্মীর ইস্যুতে মধ্যস্থতা করতে রাজি আছেন। যদিও এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর একেবারে চলতি মাসের শুরুতে কাশ্মীর প্রসঙ্গে সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছে মোদী সরকার।