মত্ত অবস্থায় অটো চালাচ্ছিলেন ছিল না প্রয়োজনীয় নথিপত্রও জরিমানা হল ৪৭০০০ টাকা দিতে নাপারায় বাজেয়াপ্ত অটোরিকশা

নতুন পরিবহন আইনের জেরে গুরুগ্রামে ২৩০০০ টাকা ফাইন দিয়ে রাতারাতি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন স্কুটি চালক দীনেশ মদন। এইবার ওড়িশাতে একাধিক ট্রাফিক আইন ভাঙার জন্য ৪৭০০০ টাকার জরিমানা হল এক অটো চালকের।

মত্ত অবস্থায় অটো চালানোর জন্য তাঁরকে আটকেছিলেন কর্তব্যরত অফিসার। তাঁর কাছ থেকে গাড়ির পারমিট, দূষণের কাগজ, বিমার কাগজ কিছুই ছিল না। ড্রাইভিং লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট ও এক্সপায়ার করে গিয়েছিল।

Scroll to load tweet…

এরফলে তার যা জরিমানা হয়, তাতে তাঁর নেশা ছুটে যাওয়ার জোগার। পারমিট না তাকা এবং মত্ত অবস্তায় অটো চালানোর জন্য জরিমানা হয়েচে ১০০০০ চাকা করে, পারমিট, লাইসেন্স এক্সপায়ার করে যাওয়া এবং গাড়ি চালানোর অনুপযুক্ত হওয়ার জন্য জরিমানা হয় ৫০০০ টাকা করে, বিমার কাগজ না থাকার জন্য ২০০০ টাকা এবং সাধারণ অপরাধের জন্য আরও ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

আরো পড়ুন - ১৫ হাজারের স্কুটি চালিয়ে ২৩ হাজার জরিমানা, এভাবেই কি হবে ৫ ট্রিলিয়নের অর্থনীতি

আরও পড়ুন - শব্দদূষণ কমাতে কলকাতা ট্রাফিকের নয়া নিয়ম, হর্ন বাজালেই দিতে হবে জরিমানা

আরো পড়ুন - শাস্তিতেও গান্ধীগিরি, বর্ধমানে অন্যদের সতর্ক করছেন ট্রাফিক আইন ভাঙা চালক, দেখুন ভিডিও

আরও পড়ুন - বিশ্বরেকর্ড, এক অটোতেই যাত্রী ২৪ জন! ভিডিও হল ভাইরাল, দেখুন

চালানটি অবশ্য অটোর মালিক কান্দুরি খাটুয়ার নামে দেওয়া হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে ২৫০০০টাকা দিয়ে অটোরিক্সাটি কিনে নিয়েছিলেন হরিবন্ধু। তিনি ৪৭০০০ টাকা দিতে পারবেন না বলে জানানোয় পুলিশ তাঁর অটোরিক্সাটি বাজেয়াপ্ত করেছে।

পরিবহন আইন ভাঙার জন্য এই বিপুল পরিমাণ জরিমানা হওয়া নিয়ে একদিকে যেমন হাসিঠাট্টা করা হচ্ছে, আরেকদিকে একাংশ বেশ খুশি। তাদের বক্তব্।য ভারতের মতো দেশে আইন মেনে গাড়ি চালানোর অভ্যাসই তৈরি হয়নি। এভার জরিমানার ভয়ে সেই অভ্যাস তৈরি হতে পারে।