সংক্ষিপ্ত
- পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান নেই কেন্দ্রের কাছে
- লকডাউনে মৃত্যু হয়েছে হাজার জনের, বলছে কেন্দ্রের তথ্য়
- 'করোনার থাবায় কাজ হারিয়েছেন প্রায় ১৪ লক্ষ মানুষ'
- তবুও সরকার বলছে আর্থিক বৃদ্ধি হবে, কীভাবে? প্রশ্ন অধীরের
করোনা ভাইরাসের থাবায় কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ। লকডাউনের সময় বাড়ি ফেরার সময় পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বাড়ি ফেরার পর কতজন শ্রমিক কাজ পেয়েছেন। পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের তথ্য কেন্দ্রের কাছে নেই। তা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। শুধু তাই নয়, করোনার থাবায় কাজ হারানোর মানুষের কথাও তুলে ধরেন অধীর চৌধুরী।
'নববধূর কাছে বন্ধুদের পাঠাত স্বামী', স্ত্রীকে জোর করে দেহ ব্যবসায় নামনোর অভিযোগ.
কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দিয়ে ট্য়ুইটে অধীরের কটাক্ষ, ''সংসদে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, লকডাউনের সময় কত জন পরিযায়ী শ্রমিক ঘরে ফেরার সময় মৃত্যু হয়েছে তার সঠিক তথ্য নেই। অথচ, রিপোর্ট বলছে হাজার জনের মৃত্যু হয়েছে। যখন আমরা আমরা সরকারকে প্রশ্ন করলাম, সরকার বললো কোনও তথ্য় নেই। এই নিয়ে কোনও তথ্য নেই সরকারের কাছে''! প্রশ্ন অধীর রঞ্জন চৌধুরীর।
আরও পড়ুন-বাচ্চাদের খেলার বল ঘরে ঢুকতেই মিলল নরকঙ্কাল, বারুইপুরে চাঞ্চল্য
ট্যুইটে আরও বলেন, ''করোনার থাবায় প্রায় ২ কোটি বেতনভুক্ত কর্মী তাঁদের চাকরি হারিয়েছেন। ১৪ লক্ষ অস্থায়ী শ্রমিকের কোনও কর্মসংস্থান নেই। তারপরেও আমরা কীভাবে আশা করি দেশের আর্থিক বৃদ্ধি হবে''।
আরও পড়ুন-বিশ্বকর্মা পুজোয় 'ফূর্তি', মদের টাকা না দেওয়ায় যুবককে 'বেধড়ক মার'
অন্য একটি একটি ট্যুইটে মারেগা প্রকল্প নিয়েও নিয়েও বিজেপি তোপ দেন অধীর। বলেন, ''এটি কোনও বাস্তব অবদান নয়। আপনারা এমজিএনআরজিএ প্রকল্পে ব্যবহার করছেন। কংগ্রেসের এই প্রকল্প মানুষকে মারেনি বাঁচিয়েছে। এখন আপনারা এই প্রকল্পের উপকারিতা নিয়ে চিৎকার করছেন''। মন্তব্য অধীরের।