সংক্ষিপ্ত
একাধিকবার পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সাহায্য করার জন্য অস্ত্র, গোলাগুলি ফেলে গেছে। কিন্তু এই প্রথম পাকিস্তানি ড্রোনের মাধ্যমে ফেলা হল রাসায়নিক। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
আবারও ড্রোনের (Drone) মাধ্যমে সীমান্ত পারাপার করে অস্ত্র ফেলার অভিযোগ উঠল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) পুলিশের (Police) দাবি শুক্রবার পাকিস্তানি ড্রোন (Pakestani Drone) গ্রেনেড, পিস্তল, ফেলেছে। তবে এই প্রথম পাকিস্তানের ড্রোনটি একটি তরল রাসায়নিক (chemicals) পদার্থও সীমান্তের এপারে ফেলে গেছে বলে দাবি করেছেন জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ সুপার দিলবাগ সিং। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি এই প্রথম পাকিস্তানের ড্রোনোর মাধ্যমে রাসায়নিক ফেলা হল এই দেশে। তরল পদার্থটি কী ও এটি কোন কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে তা যেমন খতিয়ে দেখা হচ্ছে তেমনই খতিয়ে দেখা হচ্ছে এই রাসায়নিকের মাধ্যমে কতটা ক্ষতি করা সম্ভব।
এর আগে ভারতে একাধিকবার ড্রোন হামলা চালিয়েছে। একাধিকবার পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সাহায্য করার জন্য অস্ত্র, গোলাগুলি ফেলে গেছে। কিন্তু এই প্রথম পাকিস্তানি ড্রোনের মাধ্যমে ফেলা হল রাসায়নিক। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা কিছুটা হলেও বেড়েছে। গত সপ্তাহে নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলির লড়াই (Encounter) জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) নিহত হল এক জঙ্গি। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের তরফ থেকে জানান হয়েছে, এখনও পর্যন্ত এক জন সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু(Terrorist Kill) হয়েছে। জঙ্গেদের খোঁজে গোটা এলাকা ঘিরে রাখা হয়েছে। শুরু হয়েছে চিরুনি তল্লাশি। পুলিশ সূত্রের খবর চারমার্গ এলাকায় এখনও তিন জন সন্ত্রাসবাদী আটকে রয়েছে।
দক্ষিণ কাশ্মীরের শোপিয়ান জেলার জাইনাপোরা এলারার চেরমার্গ দ্রামে সন্ত্রাসবাদী ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টার শুরু হয়ে। মধ্যরাত থেকেই। এক জন নিহত হলেও দুই থেকে তিন জন বা তারও বেশি জঙ্গি আটকে রয়েছে বলেও অনুমান করেছেন জন্মু ও কাশ্নীরের পুলিশ। তবে কাশ্মীর পুলিশ আর বিস্তারিত কিছু জানায়নি। সূত্রের খবর এখনও এনকাউন্টার চলছে।
চলতি বছর মাত্র দুই মাসে এটি নিরাপত্তাবাহিনী ও জঙ্গিদের মধ্যে ১৫তম এনকউন্টার। এর আগে ১৪টি এনকাউন্টারে জঙ্গিদের তিন জন শীর্ষ কমান্ডারসহ ৪ জন পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদীসহ মোট ২৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। ১৩ জন জঙ্গিকে জীবিত গ্রেফতার করা হয়েছে। জঙ্গি কার্যকলাপে সহযোগিতার জন্য ২৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এই অপারেশনগুলি থেকে আমেরিকার তৈরি অ্যাসল্ট রাইফেল, AK-56, AK-47সহ প্রচুর পরিমাণে গোলা বারুদ ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
যুদ্ধ থামাতে কোথায় কখন হবে আলোচনা, পথ খুঁজচ্ছে রাশিয়া-ইউক্রেন
রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে কিয়েভ শহরের মেয়র, প্রাক্তন বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নের কাহিনি এখন মুখে মুখে