সংক্ষিপ্ত

পশ্চিমবঙ্গে কলকাতা শহরে আজ পেট্রোলের দাম ১০৬.০৩ টাকা হলেও অন্যান্য জেলাগুলির তুলনায় দর সবচেয়ে বেশি রয়েছে নদিয়া জেলায়।

রবিবারের তুলনায় সোমবারও অধিকাংশ রাজ্যে পেট্রোলের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। রবিবার কলকাতায় পেট্রোলের দাম রয়েছে ১০৬.০৩ টাকা। ডিজেলের দাম রয়েছে প্রতি লিটারে ৯২.৭৬ টাকা। এই মুহুর্তে, ভারত সরকার কর্তৃক ধার্য আবগারি শুল্ক প্রতি লিটারে ধার্য রয়েছে ২১ টাকা করে। এই মূল্য সংযোজন কর, একেকটি রাজ্যে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। মুম্বই এবং নয়াদিল্লির মতো স্মার্ট শহরগুলিতে জ্বালানির ওপর মূল্য সংযোজন কর যথেষ্ট বেশি থাকার ফলে পেট্রোল এবং ডিজেল ইত্যাদি জ্বালানির দাম ভারতের স্মার্ট সিটিগুলিতে তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে।

মুম্বইতে সোমবার প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম ১০৬.৩১ টাকা, ডিজেলের দাম ৯৪.২৭ টাকা। যা গতকালের তুলনায় একই রকম রয়েছে। রাজধানী দিল্লিতেও পেট্রোলের দর রয়েছে ৯৬.৭২ টাকা, ডিজেলের দাম রয়েছে ৮৯.৬২ টাকা। অন্যান্য শহরগুলির মধ্যে দক্ষিণে চেন্নাই শহরে সোমবার লিটার পিছু পেট্রোলের দাম রয়েছে ১০২.৬৩ টাকা, ডিজেলের দাম হয়েছে ৯৪.২৪ টাকা প্রতি লিটার। বেঙ্গালুরু শহরে লিটার পিছু পেট্রোলের দাম রয়েছে ১০১.৯৪ টাকা, যা সোমবারের পর আর পরিবর্তিত হয়নি। ডিজেলের দাম রয়েছে ৮৭.৮৯ টাকা। ভারতের মধ্যে পেট্রোলের দর সবচেয়ে বেশি রয়েছে হায়দরাবাদে। এই শহরে সোমবার পেট্রোলের দর রয়েছে প্রতি লিটারে ১০৯.৬৬ টাকা করে। ডিজেলের দর রয়েছে ৯৭.৮২ টাকা করে।

পশ্চিমবঙ্গে কলকাতা শহরে আজ পেট্রোলের দাম ১০৬.০৩ টাকা হলেও অন্যান্য জেলাগুলির তুলনায় দর সবচেয়ে বেশি রয়েছে নদিয়া জেলায়। সেখানে সোমবার প্রতি লিটারে পেট্রোলের দাম রয়েছে ১০৭.৫২ টাকা, ডিজেলের দাম রয়েছে ৯৪.১৫ টাকা। এছাড়া, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং মুর্শিদাবাদ জেলাতেও পেট্রোলের দর অন্যান্য জেলাগুলির তুলনায় বেশি রয়েছে।

কলকাতায় রান্নার গ্যাসের দাম ভারতের অন্যান্য শহরের তুলনায় বেশির দিকেই রয়েছে। জানুয়ারি মাসে কলকাতায় রান্নার গ্যাসের দাম রয়েছে ১০৭৯ টাকা। যেখানে মুম্বই শহরে গ্যাসের দাম ১০৫২ এবং নয়া দিল্লিতে সিলিন্ডার পিছু গ্যাসের দাম রয়েছে ১০৫৩ টাকা করে।

আরও পড়ুন-

তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্য, জেলায় জেলায় কুয়াশার দাপট
ইউক্রেন-আক্রমণের জন্য পুতিন সরকারকে আর্থিকভাবে সামলেছিলেন মারিনা ইয়ানকিনা, হঠাতই বহুতলের নীচে পাওয়া গেল তাঁর মৃতদেহ
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নয়, প্রশাসনিক প্রধান হয়ে সরকারি হাসপাতালেই চিকিৎসা করালেন বাংলার রাজ্যপাল আনন্দ বোস