সংক্ষিপ্ত
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উর্ধ্বতন কর্তা জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুম আর বিয়ের মরশুমে উপচে পড়া ভিড় সংক্রমণের মাত্রা আরও বাড়িতে দিতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
'দয়া করে আপনারা অক্টোবর, নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসটা নজর রাখুন।' করোনাভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ নিয়ে আবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Union Health Ministry) সতর্ক করল দেশবাসীকে। আসন্ন উৎসবের মরশুম (Festiv Season) আর তারপরেই বিয়ের মরশুম (Wedding Season)পড়ে যাচ্ছে। এই কোভিড ১৯ (Covid 19) মহামারিকে হারাতে গেলে এই সময়টা অত্যান্ত সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যান্ত জরুরি বলেও তিনি জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উর্ধ্বতন কর্তা জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুম আর বিয়ের মরশুমে উপচে পড়া ভিড় সংক্রমণের মাত্রা আরও বাড়িতে দিতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। পাশাপাশি ভিড় এড়িয়ে চলার পাশাপাশি করোনাভাইরাস সংক্রান্ত বিধি নিষেধও মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছেন কোভিড ১৯ সংক্রমণের দ্বিতীয় তরঙ্গে এখনও পর্যন্ত শেষ হয়নি। তবে গোটা পরিস্থিতি এখনও পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবুও প্রতিদিন ২০ হাজার মানুষ মারাত্মক ছোঁয়াচে এই রোগে নিত্য দিন আক্রান্ত হচ্ছেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক কর্তা জানিয়েচেন দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি এখনও স্থিতিশীল থাকলেও তা স্বস্তি দিচ্ছে না। মহামারি এখনও পর্যন্ত রয়েছে। তাই সতর্ক না হলেই চরম বিপদের মধ্যে পড়তে হতে পারে বলেও আশঙ্কা করেছেন তিনি। তাই সাবধানতাই একমাত্র পথ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
GST: রাজ্যগুলিতে স্বস্তি দিয়ে পাশে দাঁড়াল কেন্দ্রীয় সরকার, জেনে নিন পশ্চিমবঙ্গ কত টাকা পেয়েছে
Viral Photo: একটি গরিলার মৃত্যু, সেই ছবি দেখে মন খারাপ সোশ্যাল মিডিয়ায়
Covid 19: ডেল্টাই গেম চেঞ্জার, করোনা সংক্রামণ রুখতে কৌশল পরিবর্তন প্রধানমন্ত্রীর
আসন্ন উৎসব আর বিয়ের মরসুমে কোভিড ১৯ সংক্রমণ নিয়ে মানুষকে সাবধান করতে গিয়ে স্বাস্থ্য সচিব লভ আগরওয়াল বলেন 'দয়া করে আপনারা আপনারা অক্টোবর নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসটা দেখুন।' ভিড় আর অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ এড়াতেও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। বাড়িতে থেকে অনলাইনে কেনাকাটা করার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে এখনও কেরলেই আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। গত সপ্তাহে গোটা দেশের মোট সংক্রমণের ৫০ শতাংশই কেরলের। এখনও পর্যন্ত ৯টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ৩৪টি জেলায় সাপ্তাহিক ইতিবাচকের হার ১০ শতাংশেরও বেশি রিপোর্ট করা হয়েছে।