সংক্ষিপ্ত

'অটলজি আমাদের হৃদয়ে আছেন',দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী  মৃত্যুবার্ষিকীতে বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদীর। সোমবার সকালে দিল্লির অটল সমাধি স্থলে গিয়ে পুষ্পস্তবক দিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন দেশের  প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। 

'অটলজি আমাদের হৃদয়ে আছেন',দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী  মৃত্যুবার্ষিকীতে বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদীর। উল্লেখ্য, সোমবার ১৬ অগাস্ট দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যুবার্ষিকী। বাজপেয়ীর স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ সহ দেশের অন্য়ান্য রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব।

আরও পড়ুন, 'ত্রিপুরায় ওদের আগেই খেলা শুরু', 'খেলা হবে দিবস'-এ চুটিয়ে ফুটবল খেললেন দিলীপ ঘোষ

 সোমবার সকালে দিল্লির অটল সমাধি স্থলে গিয়ে পুষ্পস্তবক দিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন দেশের  প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। প্রধানমন্ত্রী মোদী এদিন টুইট করে জানিয়েছেন, আমরা তাঁর উষ্ণ উপস্থিতির ব্যক্তিত্বকে স্মরণ করি। আমরা তাঁর  প্রিয় স্বভাব-প্রকৃতিকে স্মরণ করি।  আমরা তাঁর বুদ্ধিমত্তা এবং হাস্যরসকে স্মরণ করি।আমরা জাতীয় অগ্রগতিতে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করি।' মোদী আরও বলেন, অটলজি আমাদের নাগরিকদের হৃদয়ে এবং মনে বাস করেন।'

 

আরও পড়ুন, আজ থেকে শুরু রাজ্য সরকারের দুয়ারে সরকার কর্মসূচি, নজরে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প

 উল্লেখ্য,  ১৮২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে বাজপেয়ীর জন্ম । তাঁর মা ছিলেন কৃষ্ণা দেবী এবং বাবা  কৃষ্ণ বিহারী বাজপেয়ী। বাবা পেশায় ছিলেন স্কুল শিক্ষক। তাই ছোটবেলা থেকেই পরিবেশটাই ছিল ভিন্ন। কানপুরের ডিএভি কলেজ থেকে বাজপেয়ী পলিটিক্যাল সায়েন্সের উপরে মাস্টার ডিগ্রি করেন। তখন বোধয় কেউ জানতো না একদিন তাঁর অপেক্ষায় থাকবে সারা দেশ।  ২০১৫ সালে অটল বিহারী বাজপেয়ীকে ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান ভারতরত্ন উপাধিতে ভূষিত করা হয়।  প্রসঙ্গত, অটল বিহারী বাজপেয়ী ১৯৯৯ সালে বিজেপির আদর্শগত পরামর্শদাতা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে ১৩ দিন, ১৯৯৮ সালে ১৩ মাস এবং ১৯৯৯ সাল থেকে টানা ৫ বছর দেশ শাসন করেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী। এদিকে সেই বছরই ভোটাভুটির মাধ্যমে অনাস্থা প্রস্তাব এনে তাঁর সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তবে নিজের বিদায়ী ভাষণকালে বাজপেয়ী একবারও কংগ্রেস সভাপতি সনিয়া গান্ধীকে আক্রমণ করেননি। বরং সারাজীবনই বাজপেয়ীর মুখে হাসি দেখেছে দেশবাসী।

 আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস 

 

YouTube video player