সংক্ষিপ্ত
দীপাবলি উপলক্ষ্যে অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রামলালার মূর্তির সামনে আরতি। অংশ নেবেন দীপাবলির উৎসবে।
দীপাবলির উৎসবে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বরিবার সন্ধ্যাতেই উত্তর প্রদেশের অযোধ্য়ায় পৌঁছে গিয়েছিলেন। তিনি প্রথমেই যান রাম মন্দিরে। সেখানে রামলালা বিরাজমানের মূর্তির সামনে আরতি করেন। প্রধানমন্ত্রী এই সফরে অযোধ্যা রামমন্দির তৈরির কাজ নিয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করবেন।
এদিন নরেন্দ্র মোদী মন্দির শহর অযোধ্যায় রামের প্রতীকী রাজ্যাভিষেক করেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী মৌদী সরযূ নদীর তীরে দীপবলি উপলক্ষ্যে যে বর্ণাঢ্য আরতির ব্য়বস্থা করা হয়েছে তাতেও সামিল হতে পারেন। উত্তর প্রদেশে যোগী সরকার আসার পর থেকেই বিশেষ গুরুত্বদিয়ে পালন করা হয় দীপাবলির অনুষ্ঠান। অযোগ্যা দিওয়ালি উপলক্ষ্যে একাধিক অনুষ্ঠান হয়, যারমধ্যে একটি হল সরযূ নদীর তীবে সন্ধ্যা আরতি। এবারের অনুষ্ঠানে পাঁচটি অ্যানিমেটেড ট্যাবলক্স ও ১১টি ট্যাবলক্সে বিভিন্ন রাজ্যের নৃত্যের ফর্মগুলি তুলে ধরা হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে মোদী মিউজিক্যাল লেজার শো ও সরজু নজীর তীরে রাম কি পকৌড়িতে একটি 3D হলোগ্রাফিক প্রজেকশন ম্যাপ শো দেখতে পারেন। এখান রামায়নের গল্প তুলে ধরা হয়।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোদী আদিত্যনাথ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে স্বাগত জানান। অযোধ্যার বিভাগীয় কমিশনার নবদীপ রিনওয়া বলেছেন, সরযূর তীরে রাম কি পকৌড়িতে এবার ২২ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক প্রায় ১৫ পক্ষ প্রদীপ জ্বালাবেন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়েও বাতির জায়গা রাখা হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবকদের এক বর্গফুট এলাকায় ২৫৬টি বাতি জ্বালাতে বলা হয়েছে। দুটি বর্গফুট এলাকার মধ্যে দূরত্ব রাখা হবে ২-৩ ফুট।
দীপাবলি ও মোদীর অযোধ্যা সফর ঘিরে কড়া নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে। প্রায় ৪ হাজার পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। প্রবল ভিড়ের মোকাবিলা করাই একটি বড় কাজ।
অযোধ্যার মেয়র ঋষিকেশ উপাধ্যায় বলেছেন এই শহরে দীপাবলির উৎসবে যোগদান করার জন্য দেশ বিদেশ থেকে মানুষ এসেছেন। পর্যটকদেরও স্বাগত জানান হয়েছে। দীপাবলি একটি জমকালো উৎসব। এই উৎসবকে আরও রঙিন করতে অযোধ্যা সফর মোদীর বলেও জানিয়েছেন তিনি।
মহিলাকে কানের গোড়ায় জোরে চড়, কর্নাটকের মন্ত্রীর নিন্দায় সরব নেটদুনিয়া- দেখুন ভিডিওটি
প্রায় ১৪ মাস পর আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদী, স্বাগত জানাতে তৈরি রামজন্মভূমি