সংক্ষিপ্ত
জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিইয়ে প্রধানমন্ত্রী আজাদিকা অমৃত মহোৎসবের সফলতাকে জাতির সম্মিলিত শক্তির প্রতীক বলে উল্লেখ করেন।
মন কী বাতে মোদী বলেন, "অগস্ট মাসে, আপনাদের চিঠি, বার্তা এবং কার্ড আমার অফিসকে তেরঙ্গার রঙে রাঙিয়ে দিয়েছে৷ আমি খুব কমই এমন কোনও চিঠি পেয়েছি যা তেরঙা নেই৷"
'মন কী বাত' অনুষ্ঠানে দেশের ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে 'হর ঘর তিরঙ্গা' তথা 'আজাদিকা অমৃত মহোৎসব'-এ দেশবাসী ও প্রশাসনের সক্রিয় অংশগ্রহণের ভূয়সী প্রসংশা করলেন প্রধানমন্ত্রী। জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিইয়ে প্রধানমন্ত্রী আজাদিকা অমৃত মহোৎসবের সফলতাকে জাতির সম্মিলিত শক্তির প্রতীক বলে উল্লেখ করেন।
মন কী বাতে মোদী বলেন, "অগস্ট মাসে, আপনাদের চিঠি, বার্তা এবং কার্ড আমার অফিসকে তেরঙ্গার রঙে রাঙিয়ে দিয়েছে৷ আমি খুব কমই এমন কোনও চিঠি পেয়েছি যা তেরঙা নেই৷"
তিনি আরও বলেন,"তেরঙ্গার প্রচারে অভিনব পন্থা বের করেছেন মানুষজন। কেউ ত্রিবর্ণের মোজাইক আর্ট তৈরি করেছেন। আবার আসাম সরকারী কর্মচারীরা একটি ২০ ফুটের তিরঙ্গা তৈরি করেছেন।"
ভারতের বাইরেও স্বাধীনতা দিবসের দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যে ত্রিবর্ণ পতাকা দেখা গিয়েছে তা নিয়েও গর্বিত প্রধানমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, বতসোয়ানায় বসবাসকারী স্থানীয় গায়করা ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপন করতে ৭৫টি দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন।
অমৃত সরোবর সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, "আপনাদের মনে থাকবে, 'মন কী বাত'-এ, আমি চার মাস আগে অমৃত সরোবর নিয়ে কথা বলেছিলাম। এর পরে, স্থানীয় প্রশাসন বিভিন্ন জেলায় সক্রিয় হয়ে ওঠে, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলি একত্রিত হয় এবং স্থানীয় লোকজন সংযুক্ত হয়, নির্মাণ অমৃত সরোবর একটি গণআন্দোলনে পরিণত হয়েছে।"
আরও পড়ুন - অটল সেতু উদ্বোধন আর খাদি উৎসব, প্রধানমন্ত্রী মোদীর দুই দিনের গুজরাট সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ
"অমৃতসরোবর অভিযান শুধু আজ আমাদের অনেক সমস্যারই সমাধান করে না; এটি আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্যও সমানভাবে প্রয়োজনীয়। আমি আপনাদের সকলকে, বিশেষ করে আমার তরুণ বন্ধুদের, অমৃত সরোবর অভিযানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি," প্রধানমন্ত্রী মোদী যোগ করেছেন।
আরও পড়ুন - মোদী সরকার কখনই গুপ্তচর নিয়োগের জন্য যোগাযোগ করেনি, সংসদের বিশেষ প্যানেলকে জানাল টুইটার