S-400: পাকিস্তানকে নাস্তানাবুদ করে দিল ভারতের S-400 ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
S-400: জঙ্গি ঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া মানতে পারিনি পাকিস্তান। কিন্তু ভারতকে লক্ষ্য করে হামলা করেও তেমন সুবিধে করতে পারেনি পাকিস্তান। পাকিস্তানের হামলার মোকাবিলায় কামাল দেখিয়েছে ভারতের S-400 ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

পাকিস্তানকে নাস্তানাবুদ করল ভারত
জঙ্গি ঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া মানতে পারিনি পাকিস্তান। কিন্তু ভারতকে লক্ষ্য করে হামলা করেও তেমন সুবিধে করতে পারেনি পাকিস্তান। পাকিস্তানের হামলার মোকাবিলায় কামাল দেখিয়েছে ভারতের S-400 ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
S-400 ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
ভারত রাশিয়ার S-400 ট্রায়াম্ফ বিমান প্রতিরক্ষা আক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোট পাঁচটি স্কোয়াড্রন তৈরি করেছে, যা দেখতে অনেকটা সুদর্শন চক্রের মত। ভারতীয় সেনা বাহিনীর কাছে এই অস্ত্র সুদর্শন চক্র নামেই পরিচিত।
রাশিয়ার অস্ত্র
২০১৮ সালে ভারত রাশিয়ার পক্ষ থেকে S-40 ট্রায়ামফ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পাঁচটি স্কোয়াড্রন কিনেছিল ৩৫,০০০ কোটি ডলারে। S-400 সম্পর্কে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রইল।
প্রথম তথ্য
S-400 ক্ষেপণস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বিশ্বের সবথেকে উন্নত দূরপাল্লার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলির মধ্য়ে একটি। ২০১৪ সালে চিন প্রথম দেশ যারা রাশিয়ার থেকে এই অস্ত্র কিনেছিল।
দ্বিতীয়
S-400 -এ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। সেগুলি হল- মিসাইল লঞ্চার, একটি শক্তিশালী রাডার ও একটি কমান্ড সেন্টার। এটি বিমান, ক্রুজ মিসাইল- এমনকি দ্রুতগতির মধ্যবর্তী পাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইলকেও আঘাত করতে পারে।
তৃতীয়
দীর্ঘ পাল্লার ক্ষমতার কারণে ন্যাটো সদস্যদের কাছে S-400 একটি বড় হুমকি হিসেবে বিবেচিত হয়।
চতুর্থত
S-400 প্রায় সব ধরণের আধুনিক যুদ্ধবিমানকে আক্রমণ করতে পারে। এর রাডার ৬০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তু ট্র্যাক করতে পারে।
পঞ্চমত
২০১৮ সালের অক্টোবরে, ভারত রাশিয়ার সাথে ৫ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে যেখানে তারা পাঁচটি S-400 বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনে।
ষষ্ঠত
এই সিস্টেমটি নেটওয়ার্ক ইলেকট্রনিক যুদ্ধ পরিবেশের কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যেখানে জ্যামিং প্রতিরোধ এবং স্টিলথ প্রযুক্তি মোকাবেলা করার জন্য রাডার আপ ইলেকট্রনিক ব্যবস্থা রয়েছে।
ভারতের সাফল্যের কারণ
পাকিস্তানের ড্রোন ও মিসাইল হামলা রুখতে এস ৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে ভারত বড় সাফল্য পেয়েছে।

