সংক্ষিপ্ত
- গত শনিবার (৯ নভেম্বর) দেওয়া হয়েছে অযোধ্যা জমি বিতর্ক মামলার রায়
- বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঘোষিত হয়েছে ভারতের প্রধান বিচারপতির কার্যালয় তথ্য অধিকার আইনের আওতায় থাকবে কি না তার রায়
- বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে অপেক্ষা করছে আরও দুই বিতর্কিত মামলার রায়দান
- দুটি মামলার ক্ষেত্রেই তার আগের রায় পুনর্বিবেচনা করছে আদালত
গত শনিবার (৯ নভেম্বর) দিয়েছেন তিন দশক ধরে চলা অযোধ্যা জমি বিতর্ক মামলার রায়, আর বুধবার (১৩ নভেম্বর) জানিয়ে দিলেন শর্তসাপেক্ষে ভারতের প্রধান বিচারপতির কার্যালয়ও তথ্য অধিকার আইনের আওতায় থাকবে। রাতটা কাটতে না কাটতেই বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর থালায় থাকবে আরও দুই বিতর্কিত ও বড় মামলার রায়দানের দায়িত্ব - রাফাল ও শবরিমালা।
সকাল সাড়ে দশটাতেই দেওয়া হবে শবরিমালা রায়। ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বে বিচারপতি রোহিন্টন ফলি নরিম্যান, এ এম খানউইলকর, ডি ওয়াই চন্দ্রচুড় এবং ইন্দু মালহোত্রার সমন্বয়ে গঠিত পাঁচ বিচারপতির এক সাংবিধানিক বেঞ্চ এই মামলার রায় প্রদান করবে। শবরিমালা রায় ঘোষণার ঠিক পরেই দেওয়া হবে রাফাল মামলার রায়।
২০১৮ সালের ২৮ শে সেপ্টেম্বর সবরিমালার আইয়াপ্পা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশাধিকার দিয়ে রায় দিয়েঠিল সুপ্রিম কোর্ট। তারপর এই রায় নিয়ে তীব্র ঝামেলা হয়। রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করা হ আদালতে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে আদালত আগের রায় রিজার্ভ করে। বৃহস্পতিবার, আদালত ২১৮ সালের রায়-ই বহাল রাখে না প্রত্যাহার করে সেটাই দেখার।
৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কেনার জন্য ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের চুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা করা হয়েছিল। কিন্তু তা খারিজ করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায়েরও পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হয়। চলতি বছরের মে মাসে এই মামলাতেো আদালত তার আগের রায় রিজার্ভ করে।