- Home
- India News
- 8th Pay Commission: ১ জানুয়ারি ২০২৬-থেকে অষ্টম বেতন কমিশনের অধীনে কী বৃদ্ধি পাবে কর্মীদের বেতন ও পেনশন
8th Pay Commission: ১ জানুয়ারি ২০২৬-থেকে অষ্টম বেতন কমিশনের অধীনে কী বৃদ্ধি পাবে কর্মীদের বেতন ও পেনশন
সরকার অষ্টম বেতন কমিশন গঠন করলেও, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এটি কার্যকর হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কমিশনকে তার সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য ১৮ মাস সময় দেওয়া হয়েছে, তাই ২০২৭ সালের আগে প্রতিবেদন প্রকাশের সম্ভাবনা কম।

অষ্টম বেতন কমিশন
২০২৫ সাল শেষ হতে চলেছে। এই সপ্তাহ থেকে ২০২৬ সালের সূচনা। এই বছর নানাভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য অষ্টম বেতন কমিশন সম্পর্কিত খবর প্রায় পুরো বছর ধরেই শিরোনামে স্থান করে নিয়েছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এ বছর অষ্টম বেতন কমিশন সম্পর্কে কী নতুন অগ্রগতি হয়েছে এবং ২০২৬ সালে কী পরিবর্তন আশা করা হচ্ছে।
২০২৫ সালে অষ্টম বেতন কমিশন সম্পর্কে কী ঘটেছিল?
২০২৫ সালে অষ্টম বেতন কমিশন সম্পর্কে কী ঘটেছিল?
২০২৫ সালে, সরকার অষ্টম বেতন কমিশন সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়। প্রথমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের বেতন, পেনশন এবং ভাতা পর্যালোচনা করার জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করা হবে, যাতে বিদ্যমান বেতন কাঠামো পর্যালোচনা করা যায়।
২০২৬ সালে অষ্টম বেতন কমিশন নিয়ে অনিশ্চয়তা
এর পর, সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে অষ্টম বেতন কমিশন গঠন করে এবং এর চেয়ারম্যান এবং অন্যান্য সদস্যদের নিয়োগ সম্পন্ন করে। অতিরিক্তভাবে, অষ্টম বেতন কমিশনের জন্য রেফারেন্সের শর্তাবলী (TOR)ও জারি করা হয়েছে।
২০২৬ সালে অষ্টম বেতন কমিশন নিয়ে অনিশ্চয়তা
সপ্তম বেতন কমিশনের ১০ বছরের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ সালের শেষ দিন শেষ হচ্ছে। তবে, কেন্দ্রীয় সরকার এখনও স্পষ্ট করেনি যে ১ জানুয়ারি, ২০২৬ থেকে অষ্টম বেতন কমিশন কার্যকর করা হবে কিনা।
২০২৬ শুরু হতে পারে
সম্প্রতি, সরকার সংসদে ইঙ্গিত দিয়েছে যে কমিশন তার সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে তারিখ নির্ধারণ করা হবে। ২০২৬ শুরু হতে মাত্র একদিন বাকি থাকায়, নতুন বেতন অনিশ্চিত।
২০২৬ সালে প্রতিবেদন প্রকাশের সম্ভাবনা কেন অসম্ভব?
২০২৬ সালে অষ্টম বেতন কমিশনের সুপারিশগুলি সম্পন্ন করা কঠিন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কমিশন সম্প্রতি গঠিত হয়েছে এবং সরকার কমিশনকে তার কাজ সম্পন্ন করার জন্য ১৮ মাস সময় দিয়েছে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলে, সুপারিশগুলি ২০২৭ সালে প্রকাশ করা যেতে পারে। তবুও, বাস্তবায়নের আগে সরকারের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। তবে, কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের বকেয়া পাওনা পাওয়ার আশা রয়ে গেছে।

