বাংলাদেশের করতোয়া নদীতে ডুবে গেল যাত্রীবোঝাই নৌকা। ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জন যাত্রীর। মৃতদের মধ্যে ছিলেন আট জন শিশু-সহ ১২ জন মহিলা। ঘটনায় শোকের ছায়া এলাকাজুড়ে।
বাংলাদেশে সংখ্যাগুরুদের আনন্দ উৎসবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পিছিয়ে পড়েনি ঐতিহ্যের দুর্গাপুজোও। সবচেয়ে বেশি দুর্গাপুজো হচ্ছে চট্টগ্রাম জেলায়। কোভিড আবহে বিশাল অঙ্কের আর্থিক অনুদান দিয়ে পুজো করতে সাহায্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভারতীয় প্রেমিকার প্রেমের টানে ভারতে এসেছিলেন বাংলাদেশের যুবক মোহাম্মদ কবির, ভাগ্যের পরিহাসে সেই প্রেমিকার অভিযোগেই ঠাঁই হয় মুর্শিদাবাদের কারাগারে, ৩ বছর গারদে কাটানোর পর অবশেষে আদালত মুক্তি দিয়েছে তাকে
বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে যখন একদিকে বিতর্ক তুঙ্গে ঠিক সেই সময়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর থেকে আকস্মিকভাবে বাদ পড়লেন বিদেশমন্ত্রী মোমেন। এই ঘটনা কূটনৈতিক স্তরে যে জল্পনা আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও এই ঘটনার পক্ষে কাদের যুক্তি দিয়েছেন, শারীরিক অসুস্থতা ও অন্যান্য নানা কারণেই এই সিদ্ধান্ত হতে পারে।
সোমবার রাতে বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে দুটি ট্রাকে করে ৪ টন ইলিশ আসে। ব্যবাসায়ী সূত্রের খবর বাংলাদেশ সরকার চলতি বছর এই রাজ্যে ২৪৫০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দিয়েছে।
মঙ্গলবার দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধাননন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেন। আর তারপরই রেল, বিদ্যুৎ,সড়ক উন্নয়ন, বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মোট সাতটি মউ স্বাক্ষর করল দুই দেশ।
হাসিনা ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, ভাইস প্রেসিডেন্ট জগদীপ ধনকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এর আগে ২০১৯ সালের অক্টোবরে ভারত সফর করেছিলেন।
দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনার সময় দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলি ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং স্থিতিশীলতা প্রধান ফোকাস হবে। সূত্র বলছে, হাসিনা ভারত থেকে নেপাল ও ভুটানে খাদ্যসামগ্রী, নানা পণ্য পাঠানোর অনুমতি চাইতে পারেন।
সেদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কোনও অত্যাচারের ঘটনা ঘটলে প্রশাসন ও তাঁর দল দ্রুত পদক্ষেপ করে। পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন প্রতিটি দেশেরই এই বিষয়ে মহানুভবতা দেখান উচিৎ। অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরাতে ভারত যাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় তারও আর্জি জানান তিনি।
হাসিনা আরও বলেন এক্ষেত্রে দুটি দেশই লাভবান হত। তিনি বলেন মাঝে মাঝে জলের প্রয়োজনীয়তা এতটাই বেড়ে যায় যা বাংলাদেশের মানুষকে তীব্র সমস্যায় ফেলে। বাংলাদেশের মানুষকে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। তিনি আরও বলেন বিশেষ করে তিস্তা নদীর অববাহিকা অঞ্চলের ফলস ঘরে তুলতে সমস্যা দেখা দেয়।