সংক্ষিপ্ত
৪০ বছর বয়সী ওই হিন্দু মহিলাকে হত্যা করে করে পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। তারা ওই মহিলার মাথা ও স্তন কেটে নেয় প্রথমে , তারপর তার শরীরের সমস্ত ছাল চামড়া ছাড়িয়ে তাকে ফেলে দেয় একটি চাষ জমির ধারে।
ভারতবর্ষের আসে পাশের মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে হিন্দুদের অত্যাচারের ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগেও দুর্গাপূজার অষ্টমীর দিন বাংলাদেশের মণ্ডপে ঢুকে মণ্ডপ ভাঙচুর করার ঘটনা শিউরে দিয়েছিলো আমাদের। হিন্দু অত্যাচারের ঘটনা দিন দিন নজির গড়ছে ভারতবর্ষের কাশ্মীর সহ আসে পাশের মুসলিম দেশগুলিতে। এবার পাকিস্তানের সিনঝোরো শহরে এক হিন্দু মহিলার উপর হাওয়া অকথ্য অত্যাচারের ঘটনা ফের উঠে এলো খবরের শিরোনামে।
৪০ বছর বয়সী ওই হিন্দু মহিলাকে হত্যা করে করে পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। তারা ওই মহিলার মাথা ও স্তন কেটে নেয় প্রথমে , তারপর তার শরীরের সমস্ত ছাল চামড়া ছাড়িয়ে তাকে ফেলে দেয় একটি চাষ জমির ধারে। এই মর্মান্তিক মৃত্যুর কারণ কি তা এখনও জানা না গেলেও , পাকিস্তানের এক হিন্দু মহিলা সমাজকর্মী কৃষ্ণা কুমারী ঘটনার কথা জানান তার টুইটে। তিনি বলেন ,' ৪০ বছর বয়সী এক হিন্দু মহিলার শিরোচ্ছেদ করে , স্তন কেটে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ' তার টুইটবার্তায় তিনি আরো বলেন ,' ৪০ বছরের ওই হিন্দু বিধবাকে প্রচন্ড নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। তার মাথা শরীর থেকে এমন ভাবে কেটে নিয়েছে হত্যাকারীরা যে, তার মাথার দিকে কোনো মাংসই এখন দেখা যাচ্ছে না। তার গ্রামে গিয়েছিলাম। স্থানীয় এক পুলিশের দল ইতিমধ্যেই পৌঁছেছে সিনঝোরো ও শাহপুরচাকর এলাকায়। '
জানা গেছে ওই মহিলার ৪ সন্তান এখনও জীবিত। কিন্তু তাদের হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না এখনও। পিপিপির জিয়ালা অমর লাল ভেল বলেন যে বুধবার চাষের জমি থেকে লাশ পাওয়ার পর ,মহিলা পুলিশরা নামে তদন্তের কাজে। তারা পরিবারের লোকের খোঁজ চালাচ্ছেন। এবং ঘটনাটির নেপথ্যে কি আছে তা বিশদে জানার চেষ্টা করছেন। তবে তার দাবি পোস্ট মর্টেম হলে হয়তো এই রহস্য মৃত্যুর কিছুটা হলেও কিনারা করা যাবে।
আরও পড়ুন
অ্যারিজোনার লেকে ছবি তুলতে গিয়ে বিপত্তি, বরফ জলে বাবা-মাকে হারাল দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাবালিকা
কলকাতার বিমানে যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি-মারামারি, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সেই ভিডিও