আর্থিক সমস্যায় জেরবার পাকিস্তান। দেউলিয়া অবস্থা দেশটির। দিকে দিকে ছড়াচ্ছে বিক্ষোভ। পাকিস্তান সরকারের হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে পরিস্থিতি। আন্তর্জাতিক ঋণ ও সাহায্য ছাড়া শেহবাজ শরিফ সরকারের আর কিছু করার নেই।
মিনি বাজেটে ঘোষণার পরেই পাকিস্তানে আকাশ ছোঁয়া পেট্রোল আর ডিজেলের দাম। দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের।
বিদেশ থেকে খাদ্যসামগ্রী আমদানি করতে পারছে না শাহবাজ সরকার। যার কারণে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ২৫ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের নতুন হাতিয়ার 'মাদক সন্ত্রাস'। জম্মু ও কাশ্মীরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাদের সবরকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েলেন সেনা কর্তা।
পারভেজের একটি পুরনো ভিডিও পোস্ট করে আরও একবার যাবতীয় বিতর্ককে ঘৃতাহূতি দিলেন তিনি। ভিডিও-এ মোশারেফ ওশামা বিন লাদেনকে 'হিরো' বলে অভিগিত করছেন।
১৯৯৯ সালে, তিনি নওয়াজ শরিফ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে সিংহাসন উল্টে নিজেই ক্ষমতা দখল করেন। তিনি ২০ জুন ২০০১ থেকে ১৮ আগস্ট ২০০৮ পর্যন্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এ সময় তিনি একটানা ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন।
পারভেজ মোশারফের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করে তিনি টুইটারে পোস্ট করলেন শশী থারুর।
তিনি নিজেই কার্গিল হামলার পরিকল্পনা করেন। জানা যায় প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাছ থেকেও গোপন করেছিলেন সেই পরিকল্পনার খবর। যতদিন তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন ততদিন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর ঘটনায় গুরুতরভাবে আহত হন দু'জন সুরক্ষাকর্মী। আহতদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন বহি মানুষ। ইতিমধ্যেই উদ্ধারকাজ শুরু করেছে উদ্ধারকারী দল।
৭৯ বছর বয়সে জীবনাবসান পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ। বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে আগামী নয় মাস ভর্তি ছিলেন দুবাইয়ের 'আমেরিকান হসপিট্যাল' নামের একটি হাসপাতলে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে পারভেজের। রবিবার সকালে দুবাইয়ের হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট। ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান শাসন করেছিলেন পারভেজ।২০১৯ সালে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ উঠে জেনারেল পারভেজ মুশারফের বিরুদ্ধে। মৃত্যুদণ্ডের সাজাও ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে অবশ্য সেই সাজা বাতিল করা হয়।