সংক্ষিপ্ত
- তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বিমান দুর্ঘটনা
- অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল বিমান
- দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটি ৩ টুকরো হয়ে যায়
- বিমানটিতে ১৭৭ জন যাত্রী ছিলেন
তুরস্কে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল যাত্রীবাহিন বিমান। ইস্তাম্বুলের সাবিহা গোকসেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে তিন টুকরো হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: করোনায় চিনে মৃত্যের সংখ্যা টপকালো ৫৫০ গণ্ডী, একদিনে নতুন করে আক্রান্ত আরও ৩০০০
আরও পড়ুন: ৫ বছরে কেজরির সম্পত্তি বেড়েছে ১.৩ কোটি, যদিও গাড়ি নেই দিল্লির কোটিপতি মুখ্যমন্ত্রীর
এই দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিন জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে কমপক্ষে ১৫৭ জনকে। তবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কারও অবস্থাই আশঙ্কানজক নয় বলে দাবি করেছে তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেত্তিন কোকা।
তুরস্কের পিরবহনমন্ত্রী কাহিত রুরহান জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার সময় বিমানটিতে ১৭৭ জন যাত্রী ছিলেন। ইজিমর থেকে ইস্তাম্বুলে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে শেষমুহুর্তে ছিটকে যায় সেটি।
ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটে থেকে দেখা যাচ্ছে, তুর্কি বিমান সংস্থা পেগাসাসের বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ার পর তিন টুকরো হ.ে যায়। বিমানের এক বিশাল ফাটল দিয়ে যাত্রীদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিন ইন্তাম্বুলের আবহাওয়া খুবই খারাপ ছিল। ঝোড়ো হাওয়ার দাপটের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছিল তুমুল বৃষ্টি। ফলে বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণের সময় বিমানটি পিছলে যায়। রানওয়ের থেকে ৫০-৬০ মিটার দূরে ছিটকে পড়ে। তাতেই তিন টুকরো হয়ে যায় বিমানটি।
এই ঘটনায় তড়িঘড়ি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থা। দুর্ঘটনার পর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় খণ্ডবিখণ্ড বিমানের ছবি। যা দেখে অনেকেই শিউরে উঠেছেন। এই ঘটনায় অধিকাংশ যাত্রীই প্রাণে বেঁচে যাওয়া অত্যাশ্চর্য ঘটনা বলেই মনে করছেন অনেকে।