- Home
- World News
- International News
- ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর স্ত্রী আদতে পুরুষ! আদালতে নারীত্বের প্রমাণ দেবেন ব্রিজেট
ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর স্ত্রী আদতে পুরুষ! আদালতে নারীত্বের প্রমাণ দেবেন ব্রিজেট
Macron Wife News: মহিলা নয় ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর স্ত্রী! এবার আদালতে নারীত্ব প্রমাণের পরীক্ষা দিতে চলেছেন ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি। হঠাৎ কেন এই প্রশ্ন? বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

প্রশ্নের মুখে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি
নারী না পুরুষ? ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজেট ম্যাক্রোঁকে ঘিরে সেদেশে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। কেউ কেউ বলছেন ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর স্ত্রী আদতে একজন পুরুষ মানুষ। আর এই দাবির সত্যতা ঘিরে ফ্রান্স জুড়ে ছড়িয়েছে শোরগোল। একেই অতি দক্ষিণপন্থীদের বিক্ষোভে রণক্ষেত্র ফ্রান্সের বিভিন্ন অংশ। তার উপর সেদেশের ফার্স্ট লেডির লিঙ্গ পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই চরম অস্বস্তিতে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।
নারীত্ব প্রমাণের পরীক্ষা দেবেন ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি?
এই বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, এবার নারীত্ব প্রমাণের পরীক্ষা দেবেন ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি। এর জন্য তিনি আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। সূত্রের খবর, ম্যাক্রোঁর স্ত্রী ব্রিজেট প্রস্তুত হচ্ছেন নারীত্বের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য। এই বিষয়ে সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক পডকাস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যাক্রোঁর আইনজীবী টম ক্লেয়ার।
কারা বললেন ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি নারী নয়?
সূত্রের খবর, মার্কিন অতি-দক্ষিণপন্থী ও রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ক্যানডেনস ওয়েনস ব্রিজেটকে পুরুষ বলে দাবি করেছিলেন। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে রুজু হয় মানহানির মামলা। তবে ব্রিজেটকে নিয়ে এমন দাবি এই প্রথম নয়। এর আগে ২০১৭ সালে নাতাচারে নাম্নী ইউটিউবে একটি ভিডিয়োতে দাবি করেছিলেন ম্যাক্রোঁর স্ত্রী আসলে ওঁর ভাই। আসল নাম জিন-মিচেল ট্রগনিক্স। তিনি একজন রূপান্তরকামী। নিজের লিঙ্গ বদলে নারী হয়েছেন তিনি।
ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে নিয়ে ব্লগারের দাবি
তবে শুধু মার্কিন অতি দক্ষিণ পন্থী নেতাই নয়। ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি যে একজন পুরুষ মানুষ সেই বিষয়ে নিজের কেরিয়ারকে বাজি রেখে চাঞ্চল্যকর দাবি করেন সেদেশের জনপ্রিয় এক ইউটিউবার। ২০১৭ সালে নাতাচা রে নাম্নী ইউটিউবে একটি ভিডিওয় দাবি করেছিলেন ম্যাক্রোঁর স্ত্রী আসলে ওঁর ভাই। আসল নাম জিন-মিচেল ট্রগনিক্স। তিনি একজন রূপান্তরকামী।
আদালতে দায়ের মানহানি মামলা
এদিকে নাতাচা রে নাম্নী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন ফরাসী প্রেসিডেন্ট। যদিও আদালত নাতাচা রে নাম্নীর পক্ষেই রায় দান করে। আর এবার সায়েন্টিফিকলি আদালতে নারীত্বের প্রমাণ দিতে চলেছেন ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি। এখন দেখার নাতাচা রে নাম্নীর দাবি কতটা যুক্তিযুক্ত? আদেও তা সত্য প্রমাণিত হয় কীনা।

