সংক্ষিপ্ত
- ওড়িশায় লন্ডভন্ড চালিয়ে বাংলায় ফণী।
- রাতের দিকে আছড়ে পড়তে পারে গোটা দক্ষিণবঙ্গে।
- ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ১২০-১৫০ কি.মি.
- দুর্ঘটনা মোকাবিলায় তৎপরতা সিইএসসিতে।
আসছে ফণী, বিদ্যুৎহীন হতে পারে কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলি। এমনটাই জানিয়ে রাখছে সিইএসসি।
ইতিমধ্যেই ওড়িশায় দুইজন মারা গিয়েছে সাইক্লোনের প্রভাবে। বিদ্যুৎহীন হয়ে রয়েছে বিস্তীর্ণ অঞ্চল। সন্ধ্যে থেকেই এ রাজ্য ফণীর প্রভাবে ঝড় বৃষ্টি শুরু হতে পারে বলে অনুমান করছেন আবহবিদরা। ঝড়ের তীব্রতা টের পাওয়া যেতে পারে ভোর রাতে।
এর মধ্যে সিইএসসি ও ডব্লিউবিএসইডিসিএল জানিয়ে দিল ঝড়ের সময় দুর্ঘটনা এড়াতে বিদ্যুৎ বন্ধ করে রাখতে পারে তারা।
সল্টলেক, সন্তোষপুর, বাঘাযতীন, যাদবপুর, শরশুনা, বজবজ, কামারহাটি, মহেশতলা, বজবজ, শ্রীরামপুর প্রভৃতি অঞ্চলগুলিতে ঝড়বৃষ্টির সময়ে বন্ধ থাকবে বিদ্যুৎ।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে নীচে থাকা অবস্থিত অঞ্চলগুলিতে ভারী বৃষ্টিতে জল দাঁড়িয়ে গেলেও দুর্ঘটনা এড়াতে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সিইএসসি কর্তৃপক্ষ।
সিইএসসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, শুক্র বার রাত থেকে প্রায় ১০০০০ লোক গোটা রাজ্যে বিদ্যুৎ খুটিঁ মেরামতি ও অন্যান্য কাজে। থাকবে ২০০ মোবাইল ভ্যানও।
পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরিয়ে আনা ও মেরামতির কাজে হত লাগাবেন কলকাতা পুরসভা ও হাওড়া পুরসভার কর্মীরাও।
সিইএসসির তরফে যে কোনও সহায়তার জন্যে ১৯১২, ৪৪০৩ ১৯১২ অথবা ১৮০০ ৫০০ ১৯১২ নম্বরে ফোন করার অনুরোধ করা হয়েছে।