সংক্ষিপ্ত
- রাজ্য়ের করোনা যুদ্ধে কিছুই দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার
- যা করার নিজেকেই করতে হচ্ছে মুখ্য়মন্ত্রীকে
- বার বার নবান্নে বসে এই বুলি আওড়েছেন মমতা
- যদিও বিজেপি সাংসদের তথ্য সামনে এল আসল সত্য
রাজ্য়ের করোনা যুদ্ধে কিছুই দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার। যা করার নিজেকেই করতে হচ্ছে মুখ্য়মন্ত্রীকে। বার বার নবান্নে বসে এই বুলি আওড়েছেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। যদিও বিজেপি সাংসদের তথ্য সামনে এল আসল সত্য । যা শুনে স্বাভাবিকভাবেই অস্বস্তি বাড়ল মুখ্যমন্ত্রীর।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন,বাংলার করোনা পরিস্থিতি বিরুদ্ধে লড়তে রাজ্য় সরকারকে সাহায্য় করে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। অতীতেও এ নিয়ে মিথ্য়ে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তথ্য বলছে, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ৩০০ টি ভেন্টিলেটর চেয়েছিল রাজ্য়। কেন্দ্রীয় সরকার ৩২০টা ভেন্টিলেটর বাংলার জন্য বরাদ্দ করেছে। যার মধ্য়ে ২৬০টি ভেন্টিলেটর ইতিমধ্য়েই পেয়েছে বাংলা। আসানসোলের বিজেপি সাংসদ আরও বলেন, এই বেশি বরাদ্দের মধ্য়েও পশ্চিমবঙ্গকে বেশি দেখার কিছু ছিল না। কেন্দ্রের কাছে বেশি ভেন্টিলেটর ছিল তাই চাহিদার থেকে বেশি সংখ্য়ার মেশিন বরাদ্দ করেছে।
মাননীয় দিদিমনি, আপনাকে খাতায় যা সত্য - সত্যের খাতায় তা সর্বৈব অসত্য | তাই আপনাকে কোনো ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক আক্রমন নয় - তথ্য-সত্য দিয়েই আপনার অসত্য কে মানুষের সামনে নিয়ে আসবো | তঞ্চকতার মুখোশ তাতে আপনি খুলে যাবে pic.twitter.com/Q8E7DEuN5U
— BJP Bengal (@BJP4Bengal) July 21, 2020
তবে ভেন্টিলেটর নিয়ে তথ্য় দেওয়ার মাঝে মমতাকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি বাবুল। বিজেপির এই সাংসদ বলেন,সাংবাদিকদের সামনে কেন্দের থেকে ১০ হাজার ভেন্টিলেটর চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ওনার হয়তো ভেন্টিলেটর সম্পর্কে সম্যক ধারণা নাও থাকতে পারে। ভেন্টিলেটর যে কীরকম জটিল একটা মেশিন, তা তৈরির ব্যয় ও সময়ের বিষয়টা মুখ্য়মন্ত্রী জেনে না না জেনে বলেছিলেন তা আমার জানা নেই। এটুকু বলতে পারি, ১২০ কোটির দেশে একটা রাজ্য় ১০ হাজার ভেন্টিলেটর চাইতে পারে এটাই একটা হাস্যকর বিষয়।