সংক্ষিপ্ত
লালবাজার সূত্রের খবর সঞ্জয়, পেশায় গাড়ির চালক। সম্প্রতি প্রচুর টাকার দেনা করেছিলেন। সেই টাকা শোধ করার জন্যই দিদি সুম্মিতার গয়নার দিকে ছিল তার নজর।
পণশ্রী জোড়়া খুনের ঘটনায় কলকাতা পুলিশ গ্রেফতার করল দুই ভাইকে। ঘটমার সাত দিনের মাথায় মা ও ছেলে খুনের রহস্যের কিনারা করল পুলিশ। কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতা হল মহেশতলার ঘোষপাড়ার বাসিন্দা সঞ্জয় দাস ও তার ভাই সন্দীপ। দুজনেই মৃতা সুস্মিতা মণ্ডলের মাসতুতো ভাই। দিদির গয়না হাতিয়ে নেওয়ার লোভেই খুনের পরিকল্পনা করে বলে জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশের জয়েন্ট সিপি (ক্রাইম)। দুই ভাই প্রথমে সুম্মিতাকে খুন করে। তা দেখে ফেলেছিল তার ছেলে তমোজিৎ। তাই প্রমাণ লোপাটের জন্য তাকেও খুন করতে দেরি করে দুই মামা।
Travel: নামেই Dead Sea, ডুবতে পারেন না কেউ, বিশ্বের ৭ লবণ হ্রদের মনোরম দৃশ্য মন ভালো করে দেবে আপনারও
Covid 19: তৃতীয় তরঙ্গ আসার আগেই বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের, করোনা লড়াইয়ে সামিল MSME
লালবাজার সূত্রের খবর সঞ্জয়, পেশায় গাড়ির চালক। সম্প্রতি প্রচুর টাকার দেনা করেছিলেন। সেই টাকা শোধ করার জন্যই দিদি সুম্মিতার গয়নার দিকে ছিল তার নজর। গয়না হাতিয়ে নেওয়ার ছক কষে নিজের ভাইকে নিয়ে। সঞ্জয়ের ভাই সন্দীপ ধর্মতলার একটা দোকানে সিসিটিভির নজরদারীর কাজ করে। সেইমত সোমবার দুপুরে চলে আসে সুম্মিতার বেহালার পণশ্রীর ফ্ল্যাটে।
Indian Security: তালিবান মোকাবিলায় কড়া ভারতের নিরাপত্তা , তৈরি নতুন প্রশিক্ষণ মডিউল
ফ্ল্যাটে ঢোকার আগে দুজনেই সিসিটিভি ক্যামেরার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। খুনের জন্য দুপুর বেলার নির্জতাকেই বেছে নেওয়া হয়। কারণ সেই সময় সুম্মিতার স্বামী বাড়িতে থাকেন না। ছেলে তমোজিৎ অনলাইন ক্লাসে ব্যস্ত থাকে। বাড়িতে প্রায় একাই থাকে সুম্মিতা। পুলিশের দাবি সকলের অজান্তে সুম্মিতাকে খুন করে তার গয়না গহাতিয়ে নিয়ে চলে যেতে চেয়েছিল সঞ্জয়রা। কিন্তু মাকে খুন করার দৃশ্য দেখে ফেলে ছেলে। তাই প্রমাণ লোপাটের জব্য তাকেই খুন করা হয়। পুলিসের দাবি তারাই ল্যাপটপ আর ফোন নিয়ে চম্পট দেয়।