সংক্ষিপ্ত
নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আবারও রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি রাজ্য সরকারের নিয়োগপত্র বিলি থেকে শুরু করে, মধ্য শিক্ষা পর্যদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি নিয়ে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন
নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আবারও রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি রাজ্য সরকারের নিয়োগপত্র বিলি থেকে শুরু করে, মধ্য শিক্ষা পর্যদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি নিয়ে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন। একই সঙ্গে বৃহস্পতিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় রাজ্যের বেকার তরুণ তরুণীদের তেলেভাজা ঘুঘনি বিক্রির পরামর্শ দিয়েছিলেন- তা নিয়েও তীব্র সমালোচলা করেন।
ঘুঘনি-তেলেভাজা বিক্রি
রাজ্যে যখন আর কোনো দিশা থাকেনা, তখন মানুষকে এভাবেই ভুলিয়ে রাখতে হয়। সরকার দুর্নীতিতে ডুবে গেছে। সরকারের লক্ষ্য নেই। উদ্দেশ্য নেই। রোড ম্যাপ নেই। ট্রেনিদের কাগজ ধরিয়ে বলছে চাকরি দিলাম। পুরো ঢপবাজি দিয়ে চলছে। ওদিকে কেজরিওয়াল মুখ থুবড়ে পড়েছেন। এদিকে মমতা মুখ থুবড়ে পড়েছেন।
নিয়োগপত্র নিয়ে ভবিষ্যৎবানী মিলে গেল
আপনার উপস্থিতির জন্য প্রতি মাসে এগারো হাজার? কিসের চাকরি? কিসের ট্রেনিং? সব কোম্পানিকে ভয় দেখানো হয়েছে। বলা হয়েছে কথা না শুনলে টাটার মতো পরিণতি হবে। এইভাবে বাংলার ছেলেদের বেকুব বানানো হচ্ছে। একরকম নিয়োগপত্র বিলি হবে আগেই উনি বলেছিলেন সেকথাই স্মরণ করিয়ে দেন দিলীপ ঘোষ।
জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে সিআইডির নোটিশ
রাজ্যে জিতেন্দ্র তিওয়ারি ছিলেন। রাজ্যে সিআইডিও ছিল। হঠাৎ কেন মনে হল উনি কয়লা কাণ্ডে যুক্ত? আগে কেন মনে হয়নি। কি দেখাতে চাইছে? এরাই কয়লা চোরকে টাকা পাঠিয়ে দিত। আদালতের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত করছে। এরপর সিআইডি তদন্ত ধোপে টিকবে কি? এগুলো আমাদের ডিস্টার্ব করার চেষ্টা।
কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি
ভাবুন একবার। রাজ্যের ছেলেমেয়েরা যার হাত থেকে জীবনের প্রথম সার্টিফিকেট নিয়েছে, সে আজ চুরির দায়ে জেলে। যে লোকের জীবনী রাজ্যের ছেলেমেয়েরা পড়ছে, সেই শিক্ষামন্ত্রী জেলে। গোটা শিক্ষা দফতর চোরেদের আড্ডা। বাংলার কপালে এরকম খারাপ সময় আগে আসেনি।
লজ্জায় পড়তে হচ্ছে
বাইরে গেলে কটাক্ষ শুনতে হয়। বলা হয়, বাংলায় টাকা নেই? এই তো বান্ডিল বান্ডিল টাকা।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে
স্বাভাবিক। এতো বড় দুর্নীতি। ওনার নেতৃত্বে দুর্নীতি। হাজার হাজার মানুষ সুবিধা নিয়েছে। আর শোষিত হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। ঐতিহাসিক চুরি। এর জল অনেক দূর গড়াবে। কাউকে ছাড়া হবে না।
তপন কান্দু খুন প্রসঙ্গে
পুরসভা দখল করতে হবে। অতএব খুন করে দাও। এই রাজনীতি বাংলায় কোনো দিন আমরা কল্পনা করিনি। যে দলেরই হোক। এইভাবে মেরে ফেলবেন? অন্যায় ছেয়ে গেছে রাজ্যে। রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। ভিনরাজ্যের দাগীরা এখন এ রাজ্যে আশ্রয় নেয়।
'যৌন বিকৃতি' নিয়ে কাদা ছোঁড়াছুড়ি অব্যাহত রাজ্য রাজনীতিতে, কুণাল বনাম শুভেন্দু তরজা চলছেই
কর্মসংস্থান নিয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মমতার, সঙ্গে দিলেন ' চা-বিস্কুট-ঘুগনি-তেলেভাজা' বিক্রির পরামর্শ
SCO সম্মেলন: তিন দেশের প্রধানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন মোদী, কথা হবে বাণিজ্য নিয়েও