সংক্ষিপ্ত
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলতে তৎপর মমতা। উল্লেখ্য ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই নির্বাচনের আগেই বিজেপি বিরোধী সব শিবিরকে এক জায়গায় আনতে উদ্যোগী হলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলতে তৎপর মমতা। উল্লেখ্য ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই নির্বাচনের আগেই বিজেপি বিরোধী সব শিবিরকে এক জায়গায় আনতে উদ্যোগী হলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। শনিবার দেশের অবিজেপি ৮ মুখ্যমন্ত্রী-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতাকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন মমতা। সেই চিঠিতে বিজেপি বিরোধী দলকে এক হওয়ার ডাক দেওয়া হয়েছে। এর জন্য একটি বৈঠকও ডেকেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকার জন্য, ওই মুখ্যমন্ত্রী এবং নেতা-নেত্রীদের। আগামী ১৫ জুন বুধবার দুপুর তিনটেয়, বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। নয়াদিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে সেই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
তৃণমূল সূত্রে খবর, শনিবার দেশের অবিজেপি ৮ মুখ্যমন্ত্রী-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতাকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন মমতা। ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই নির্বাচনের আগেই বিজেপি বিরোধী সব শিবিরকে এক জায়গায় আনতে উদ্যোগী হলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। চিঠির সেই তালিকায় রয়েছেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন, ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টানায়ক, তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসি রাও, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্বভ ঠাকরে,ঝাড়খম্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিং মান রয়েছেন সেই তালিকায়। এছাড়াও রয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতা।চিঠিতে বিজেপি বিরোধী দলকে এক হওয়ার ডাক দেওয়া হয়েছে। এর জন্য একটি বৈঠকও ডেকেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকার জন্য, ওই মুখ্যমন্ত্রী এবং নেতা-নেত্রীদের। আগামী ১৫ জুন বুধবার দুপুর তিনটেয়, নয়াদিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন, হাওড়া যাওয়ার পথে গ্রেফতার সুকান্ত, পুলিশ অগণতান্ত্রিক, অভিযোগ বিজেপি-র রাজ্য সভাপতির
আরও পড়ুন, 'পাপ করল বিজেপি, কষ্ট করবে জনগণ ? বরদাস্ত করব না ', হাওড়া ইস্যুতে বিস্ফোরক মমতা
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রাক্কালে দেশের সব বিরোধীদের এক ছাতায় আনতে মমতার এই উদ্য়োগ জাতীয় রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। একুশের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে জেতার পর থেকেই জাতীয় স্তরের রাজনীতিতে নিজেকে মেলে ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মমতা। দেশের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও নাম ভাসিয়ে দেওয়ার কৌশল নিয়েছিলেন অনুগামীরা। অতীতেও বিজেপি বিরোধী তৃতীয় ফ্রন্ট গড়ার চেষ্টা চালিয়েছিলেন মমতা। একাধিকবার শরদ পাওয়ার, উদ্বভ ঠাকরেদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে অতীতে কংগ্রেস দূরে সরানোর প্রয়াস দেখা যেত। বামদের তো লিস্টেই রাখতেন না কখনও তিনি। তবে বিজেপিই যে প্রধান বড় বাধার পাঁচিল, তা প্রকাশ পাচ্ছে। কারণ ইতিহাস বদলিয়ে চিঠির তালিকায় ডাক পেয়েছেন সীতারাম ইয়েচুরি সহ বামনেতারা। রয়েছেন কংগ্রেস সভানেত্রীও।
আরও দেখুন, কে এই নুপুর শর্মা ? যার 'বিস্ফোরক' মন্তব্যে চাপের মুখে বিজেপি সরকার