সংক্ষিপ্ত
- কলকাতা পৌরসভার বাজারে বসছে জীবাণুনাশক চ্যানেল
- বাজারে ঢুকলে জীবাণুনাশক বাষ্পের ভিতর দিয়ে যেতে হবে
- চ্যানেলের থেকে সেই বাষ্পই সারা শরীরকে জীবাণুমুক্ত করবে
- ইতিমধ্যেই কেরল-তামিলনাড়ুতে প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে
শপিংমলে ধুলো পরিষ্কারের জন্য় প্রবেশদ্বারে একটা মেশিন লাগানো থাকে। আর ঠিক তেমনই এবার পুরসভার বাজারগুলিতে জীবাণুনাশ করার জন্য় 'ডিসইনফেকশন চ্যানেল' বসতে চলেছে। বাজারে ঢুকতে গেলেই এ বার হেঁটে যেতে হবে জীবাণুনাশক বাষ্পের ভিতর দিয়ে। সেই বাষ্প সারা শরীরকে জীবাণুমুক্ত করবে। করোনা মোকাবিলায় এমনই পরিকল্পনা করেছে কলকাতা পৌরসভা।
শহরে দেদার শব্দবাজি ফাটানোর অভিযোগ, মোট ৯৮ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ
জানা গিয়েছে, কলকাতা পৌরসভার নিজস্ব বাজারগুলিতে এই ব্যবস্থা চালু হবে। ইতিমধ্য়েই মঙ্গলবার যার মহড়া হল নিউ মার্কেটে। পৌরসভার কর্তারা জানিয়েছেন, নতুন ওই ব্যবস্থা চালু করতে বাজারে ঢোকার একটি গেটের সামনে দশ ফুট বাই আট ফুট এবং ছয়-ফুট উচ্চতার একটি চ্যানেল থাকবে। সেই চ্যানেল হেঁটে পেরোতে সময় লাগবে ৩ থেকে ৫ সেকেন্ড। ওই চ্যানেলকে বলা হয় 'ডিসইনফেকশন চ্যানেল'। যার ভিতরে ঢুকলেই জীবাণুনাশক বাষ্প বেরিয়ে শরীর জীবাণুমুক্ত করে দেবে।পৌরসভা সূত্রের খবর, প্রাথমিকভাবে গ্লোব সিনেমার উল্টো দিকে নিউ মার্কেটে ঢোকার মুখে তৈরি হবে ওই চ্যানেল। যার ভিতরে জীবাণুনাশক দ্রবণ বাষ্পের মতো করে স্প্রে করা হবে।
বাড়িতে আলো জ্বালাতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী, মোমবাতি হাতে রাস্তায় অতি উৎসাহীরা
অপরদিকে, মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, রাজ্যের পরিবেশ দফতরের সঙ্গে কথা বলে ব্য়বহৃত জীবাণুনাশকের নামও জানানো হবে। প্রাথমিকভাবে দুটি জীবাণুনাশকের কথা ভাবা হয়েছে-হাইড্রোজেন পারক্সাইড এবং সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট। ইতিমধ্যেই করোনা রুখতে সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট জলের সঙ্গে মিশিয়ে বিভিন্ন হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, অফিস ও রাস্তায় স্প্রে করা হচ্ছে। মেয়র আরও জানিয়েছেন, পরিবেশ দফতরের সঙ্গে পরামর্শ করে এমন জীবাণুনাশক বাছা হবে, যা মানুষের পক্ষে ক্ষতিকারক নয়। যত দ্রুত সম্ভব এই চ্যানেল চালু করা হবে। উল্লেখ্য়, ইতিমধ্যেই কেরল ও তামিলনাড়ুতে এই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে।
রাজ্য়ে করোনায় আক্রান্ত এবার এক নার্স, পরিবারকে কোয়ারেনটাইনে থাকার নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের
করোনা আক্রান্তদের এমআর বাঙ্গুরে স্থানান্তর ঘিরে তুলকালাম, অভিযোগ নিয়ে অবস্থান বিক্ষোভে নার্সরা
পাঁচিল টপকালেই ভাইরাস এক্সপার্ট সেন্টার, তবুও মুখ ফিরিয়ে মেডিক্য়াল কলেজ