সংক্ষিপ্ত
- এক সময় তাঁর স্বাস্থের উন্নতির জন্য প্রার্থনা করেছে সারা দেশ।
- আশঙ্কার কালো দিন কাটিয়ে কাজে ফিরেছেন ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়।
- পুজোর ছুটির মাঝেই মাতৃজঠরে শিশুর চোখে প্রথম আলোটুকু বয়ে দিতে সচেষ্ট পরিবহ।
- এবার সবার ছুটিতেও ছুটিতে যাননি তিনি।
এক সময় তাঁর স্বাস্থের উন্নতির জন্য প্রার্থনা করেছে সারা দেশ। আশঙ্কার কালো দিন কাটিয়ে কাজে ফিরেছেন ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়। পুজোর ছুটির মাঝেই মাতৃজঠরে শিশুর চোখে প্রথম আলোটুকু বয়ে দিতে সচেষ্ট পরিবহ। এবার সবার ছুটিতেও ছুটিতে যাননি তিনি।
রাজ্য়ের সাম্প্রতিক অতীত বলছে,মহম্মদ সৈয়দ নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যুতে গাফিলতির অভিযোগ ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এনআরএস চত্বর। জুনিয়র ডাক্তারদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে মৃত রোগীর পরিজনদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, মারধরে গুরুতর জখম হন এনআরএসের জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়। হামলাকারীরা পরিবহের মাথায় আঘাত করে বলে অভিযোগ। এ ঘটনায় জখম হন আরেক জুনিয়র চিকিৎসক যশ টেকওয়ানি। ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলনে নামেন জুনিয়র ডাক্তাররা। শুরু হয় গণইস্তফা। জুনিয়র ডাক্তারদের নিরাপত্তার প্রশ্নে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন ডাক্তাররা। দীর্ঘদিন ধরে চলে কর্মবিরতি। শেষে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর মেলে সামাধান সূত্র। সেই সময় আহত পরিবহকে হাসপাতালে দেখতে যান রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী। এক সময় পরিবহর জীবন সংশয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু জীবন যুদ্ধে লড়াই করে ফের কাজে ফিরলেন পরিবহ।