সংক্ষিপ্ত

  •  সকাল থেকেই কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে কলকাতা 
  •  সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস
  • যা মূলত স্বাভাবিকের থেকেও তিন ডিগ্রি কম
  • রাতে তাপমাত্রা নামবে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে
     

 সকাল থেকেই কনকনে ঠান্ডা হাওয়া কাঁপিয়ে দিয়েছে শহর কলকাতা। বৃহস্পতিবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। তার উপর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে শহর কলকাতায় তাপমাত্রা নামবে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে। অবশ্য় ইতিমধ্য়ে রাজ্য়ের অন্য়ান্য় জায়গা গুলি বাঁকুড়া, বর্ধমান, আসানসোল, শিলিগুড়িতে ১০ সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রা নেমে গেছে। সবাইকে ছাড়িয়ে দার্জিলিং এর তাপমাত্রা নেমেছে ৪ ডিগ্রিতে। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালো কলকাতাও। 

আরও দেখুন, নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে গর্জে উঠল তিলোত্তমার রাজপথ, পথে নামলেন অপর্ণা-কৌশিকরা


কলকাতায় আজ পরিষ্কার আকাশ।রাতের তাপমাত্রা অর্থাৎ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি কম।আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম।গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি কম। আবহাওয়া দফতরের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ ছুঁতে পারে ১৩  ডিগ্রি সেলসিয়াস। শহরের বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৯৬  শতাংশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ন্যূনতম ৫৪ শতাংশ। 

আরও পড়ুন, কলকাতায় একসঙ্গে ধরা পড়ল ২৭ কেজি সোনা, বাজারমূল্য় ১০ কোটির বেশি

 শহরে, শীত না আসার অন্য়তম কারণ ছিল পশ্চিমি ঝঞ্ঝা। তাই এতদিন উত্তুরে হাওয়া আসতে পারেনি কলকাতায়। তার উপর প্রায়দিন প্রায় মেঘলা আকাশ থাকার দরুণ ঠান্ডা লাগছিল না । কিন্তু সেই পরিস্থিতি কাটতে চলেছে, এমনটাই জানিয়েছেন হাওয়া অফিসের কর্তারা। বৃহস্পতিবারের পর থেকে তীব্র হতে পারে শীতের দাপট। সপ্তাহের মাঝামাঝি থেকে পারদ নিম্মমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার কলকাতায় তাপমাত্রা ছিস ১৮.৬ ডিগ্রি। বুধবার সেই তাপমাত্রা আরও কমে হল ১৫.৬ ডিগ্রি। আর আজ তা এক লাফে ১১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যার জন্য় ইতিমধ্য়েই সবাই যাবতীয় শীতের পোশাক বার করে রেখেছে। শরীর গরম করার জন্য় আগুনের তাপ যদি নিতে হয়, সেই জন্য় জ্বালানী জোগাড় করে রাখছে ফুটপাথবাসী।