সংক্ষিপ্ত
- পূর্ব বর্ধমান জেলায় থাবা বসাল করোনা ভাইরাস
- জেলার খণ্ডঘোষে এক ব্যক্তির শরীরে মিলল কোভিড ১৯
- পানাগড়ের কোভিড হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে তাঁকে
- এই ঘটনায় ৩১ জনকে পাঠানো হয়েছে কোয়ারেন্টাইনে
এবার পূর্ব বর্ধমান জেলায় থাবা বসাল করোনা ভাইরাস। জেলার খণ্ডঘোষে এক ব্যক্তির শরীরে মিলল কোভিড ১৯। পানাগড়ের কোভিড হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে তাঁকে। ইতিমধ্য়েই তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীদের ৩১ জনকে পাঠানো হয়েছে কোয়ারেন্টাইনে। শীঘ্রই সবার করোনা পরীক্ষা হবে। পুলিশ সিল করে দিয়েছে গ্রাম।
রাজ্যে শুরু হচ্ছে করোনার ব়্যাপিড টেস্ট, ১৪টি পরীক্ষাকেন্দ্রের মধ্য়ে আপনার কাছে কোনটি..
বছর ৪৩ ওই ব্যক্তি কলকাতার মেটিয়াবুরুজে পোশাকের কারখানায় কাজ করতেন। ওই ব্যক্তি বর্ধমানের ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে কোভিড হাসপালে ভর্তি ছিলেন। তাকে পাঠানো হয়েছে দুর্গাপুরের সনোকা হাসপাতালে। এই ঘটনার পর ৩১ জনের কোয়ারান্টিন হয়েছে। ভিলেজ কনটেইনমেন্ট করা হয়েছে জানালেন পুলিশ সুপার। জেলাশাসক বিজয় ভারতী ও পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, এলাকায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিবারের বাকি সদস্যদের বাড়ি থেকে পুলিশ নিয়ে গেছে।
কেন্দ্র বলছে ৩১০, রাজ্য়ের হিসেবে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ১৯৮.
প্রথমবার লকডাউনের পরই কলকাতা থেকে পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে ফিরেছিলেন বছর তেতাল্লিশের ওই ব্যক্তি। তিনি কলকাতার একটি এমব্রয়ডারি সংস্থার কর্মী। লকডাউনের মাঝেই বাইকে তিনি কাজের জায়গা থেকে গ্রামের বাড়ি ফিরে গিয়েছেন। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েন।
রাজ্য়ে 'শুরু' র্যাপিড টেস্ট,সংক্রমণ বেশি ছড়িয়েছে এমন এলাকায় পরীক্ষা..
গত ১৬ তারিখ জ্বর, শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভরতি হন বর্ধমানের একটি হাসপাতালে। এ বিষয়ে জেলাশাসক বিজয় ভারতী জানান, এখন তাঁকে দুর্গাপুরের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সংক্রমণ রুখতে গ্রামটাকে পুরোপুরি সিল করে দেওয়া হয়েছে। ওখান থেকে কেউ বেরতে পারবেন না বা বাইরে থেকে কেউ ভিতরে ঢুকতে পারবেন না।