সংক্ষিপ্ত
- নিত্যদিন পার্ক সার্কাস স্টেশন ছাড়াতেই বিপত্তি
- ট্রেন লক্ষ্য করে উড়ে আসছে নোংরা, প্রস্রাবের প্যাকেট
- শিয়ালদহ থেকে ডায়মন্ডহারবারগামী ট্রেনে আক্রান্ত মহিলা
- নিজেই সোশ্য়াল মিডিয়ায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ওই মহিলা।
নিত্যদিন পার্ক সার্কাস স্টেশন ছাড়াতেই ট্রেন লক্ষ্য করে উড়ে আসছে মল, প্রস্রাবের প্যাকেট। অভিযোগ,সোমবার শিয়ালদহ থেকে ডায়মন্ডহারবারগামী ট্রেনে এক মহিলা যাত্রীর গায়ে লাগে সেই প্রস্রাব। নিজেই সোশ্য়াল মিডিয়ায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ওই মহিলা।
এবার করোনা সন্দেহে কাজাখস্তান ফেরত প্রৌঢ়, দক্ষিণ কলকাতার নার্সিংহোমে শোরগোল
বিদিতা দে (নাম পরিবর্তিত) ওই যুবতী জানান, এদিন পার্ক সার্কাস থেকে ট্রেন ছাড়তেই তাঁর দিকে একটা পাথর ও প্রস্রাবের প্যাকেট ছুড়ে মারা হয়। অল্পের জন্য় ঢিল থেকে বেঁচে যান তিনি। ওই ঢিল গায়ে লাগলে রক্তপাত হতে পারত তাঁর। তা গায়ে না লাগলেও প্রস্রাবের প্য়াকেটে জামা ভিজে যায় তার। বিদিতার অভিযোগ, প্রায়দিনই পার্ক সার্কাসের কাছে এলে এই ধরনের পরিস্থিতির শিকার হতে হয় তাদের।
গরম বাড়লেই করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি, বলছেন চিকিৎসকরা
সে কারণেই রেল পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই এই পোস্ট করেছেন তিনি। রেল পুলিশ যাতে এ নিয়ে যথাযথ ব্য়বস্থা নিতে পারে তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্টটি করেছেন তিনি। বিদিতার আশঙ্কা, কোনও দিন নোংরা বা অন্য কিছুর বদলে অ্যাসিড ছুড়লে তার পরিণতি চিন্তা করেই আঁতকে উঠছেন তিনি। তবে এই প্রথমবার নয়। অতীতেও শিয়ালদহ লাইনে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। যাতে নাকে সেলাই পড়ে অসম থেকে আসা এক শিক্ষকের।
স্বস্তিতে রাজ্য়বাসী, মুর্শিদাবাদের মৃত যুবকের দেহে পাওয়া গেল না করোনা ভাইরাস
অভিযোগ, পার্ক সার্কাসের লাইনে বসেই বহু জায়গায় চলে মদের আসর। রেল লাইনে বসেই নিত্য়দিন মদ খান একাধিক মানুষ । এছাড়াও সমাজবিরোধী কার্যকলাপ তো লেগেই রয়েছে। যার ফলে নিত্য়দিনের যাত্রা আশঙ্কার যাত্রা তৈরি হয়েছে।