সংক্ষিপ্ত
সিপিএমের শ্রমজীবী ক্যান্টিনে যোগ দেওয়ার ইস্যুতে বিতর্কের পর 'রাজনীতি ছাড়লাম' বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী রূপা ভট্টাচার্য। পাশাপাশি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের নিশানার পাল্টা জবাব দিলেন রূপা ভট্টাচার্য।
সিপিএমের শ্রমজীবী ক্যান্টিনে যোগ দেওয়ার ইস্যুতে বিতর্কের পর 'রাজনীতি ছাড়লাম' বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী রূপা ভট্টাচার্য। পাশাপাশি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের নিশানার পাল্টা জবাব দিলেন রূপা ভট্টাচার্য।
আরও পড়ুন, 'মুকুল রায় চাপে পড়ে তৃণমূলে গিয়েছেন', 'বিধানসভা এড়াতেই' আক্রমণ দিলীপের
রূপা ভট্টাচার্য ফেসবুক অ্য়াকাউন্টে লিখেছেন, 'রাজনীতি ছাড়লাম। মানুষের ভালোর জন্য ন্যায্য কথা বলব। ভাল কাজকে সমর্থন করবো।খারাপের প্রতিবাদ করব।'প্রসঙ্গত, মুকুল রায়ের হাত ধরেই আড়াই বছর আগে দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন টলি পাড়ার অভিনেত্রী রূপা ভট্টাচার্য। সম্প্রতি সেই ধারাবাহিকতায় তাল সুর কাটে। সিপিএমের শ্রমজীবী ক্যান্টিনের ৫০০ দিন উদযাপনে উপস্থিত থেকে বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। রূপা ভট্টাচার্যের এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বুধবার দিলীপ ঘোষ কটাক্ষ করে বলেছেন, আমি চিনি না, তাঁরা কারা। কবে যোগ দিয়েছেন, কবে চলে যান, জানি না। আমার হাত দিয়ে তো যোগ দেয়নি কেউ। ভিড়ের মধ্য়ে অনেকে বিজেপিতে এসেছেন। মেলা লেগেছে।'
"
আরও পড়ুন, Post Poll Violence: 'NHRC-র রিপোর্টে পক্ষপাতিত্ব নেই', কোর্টের নির্দেশে চাপ বাড়ল রাজ্য়ের
রূপার দল পরিবর্তনের জল্পনা উসকে এদিকে দিলীপ ঘোষ বলেন,' এখন মনে হচ্ছে, এখানে সুবিধা হচ্ছে না। তাই ওদিকে যাচ্ছে।' যদিও 'অন্য কোনও রাজনৈতিক দলেই জয়েন করছি না' বলেই ফেসবুকে বার্তা রূপার। তবে এখানেই শেষ করেননি দিলীপ ঘোষ। তীব্র আক্রমণ করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি আরও বলেছেন, সেলিব্রেটিরা আন্দোলন করেন না, শোভা বাড়ান।' যদিও ছেড়ে কথা বলেননি রূপা ভট্টাচার্যও। তিনি বলেছেন,' এই দলের আমি আজ আর কেউ নয়। আপনাদের কথায় কখনোই কেউ ছিলাম না। একটা কথা বলে যাই আপনার দলের অ্য়াসেট আপনাদের সাধারণ কার্যকর্তারা। শিল্পীদের কদর করেননি তাতে আমাদের কিছু আসে যায় না। কিন্তু দলের কর্মীদের কদর করুন।'
আরও পড়ুন, 'কোনও যোগাযোগ নেই-পরিবারকে নিয়ে খুব চিন্তাই রয়েছি', পুরুলিয়ায় পৌঁছাল তালিবানি আতঙ্ক
অপরদিকে একটা সময়ের বাম সমর্থক হয়েও কেন সেদিন বিজেপিতে গিয়েছিলেন, তাও খোলসা করেন রূপা। তিনি তাঁর দীর্ঘ পোস্টে বলেছেন, নৈরাজ্যর থেকে মুক্তি।কেন্দ্র ও রাজ্যে যদি এক সরকার হয় তাহলে রাজ্যে কর্মসংস্থান বাড়বে।পরিযায়ী শিক্ষক এমনকি পরিযায়ী শিল্পীরা দলে দলে ঘর ছাড়বে না। নিজেদের ঘর বাঁচানোও উদ্দেশ্য ছিল বলে জানান তিনি। আমাদের ফিল্ম এন্ড টেলিভিশনের জগৎ কতটা সাফার করছিল কতটা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছিল সেটা সবাই জানে। সেই অবস্থা থেকে উদ্ধার পেতে আমরা কেন্দ্র সরকারের সাহায্য চাইছিলাম।'
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে
আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা
আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস