সংক্ষিপ্ত

জয়েন্টের রাজ্যে প্রথম হলেন পাঞ্চজন্য দে। রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র পাঞ্চজন্য। ইতিমধ্যেই তাঁকে নিয়ে গর্বে ভরে গিয়েছে বুক রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন কর্তৃপক্ষের। 

জয়েন্টের রাজ্যে প্রথম হলেন পাঞ্চজন্য দে। রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র পাঞ্চজন্য। ইতিমধ্যেই তাঁকে নিয়ে গর্বে ভরে গিয়েছে বুক রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন কর্তৃপক্ষের। এসেই চলেছে একের পর এক শুভেচ্ছা বার্তা। ছিমছাম ভঙ্গিতে মিষ্টি হেসে দেখা দিচ্ছে কৃতি ছাত্র পাঞ্চজন্য।

আরও পড়ুন, ব্রাত্য বসুর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ, একাধিক ইস্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের দাবি

কী বলছেন পাঞ্চজন্যের বাবা ?

 রহড়া ডাংগা পাড়ার বাসিন্দা রাজ্য খাদ্য দপ্তর এর আধিকারিক প্রবাল দের বড় ছেলে পাঞ্চজন্য। বই পড়া থেকে শুরু করে ফুটবল খেলা সব বিষয়ে পারদর্শী পাঞ্চজন্য। তাঁর এই সাফল্যে খুশি পরিবার সহ তার স্কুলের শিক্ষকরা। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণ মিশনের তরফ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে তার এই সাফল্যের জন্য। ক্লাস ওয়ান থেকেই রামকৃষ্ণ মিশনের মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিত ছিল পাঞ্চজন্য। এরপরে তিনি আইআইটি-তে ভর্তি হতে ইচ্ছুক। দুই ভাই ও বাবা-মার সংসার। তাঁর বাবা জানালেন, ছেলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঠিক হবে তাঁর ভবিষ্যৎ।

আরও পড়ুন, ইতিহাসে ফার্স্ট ক্লাস পেয়েও NRS-এ ডোমের চাকরিতে আবেদন, দৃষ্টিকোণ বদলালো শিবপুরের স্বর্ণালি

 পাঞ্চজন্যের ঘরের মেঝেয় একফালি আকাশ 

 পাঞ্চজন্যের আছে ফুটবলারদের মতো কান ঢাকা লম্বা চুল। আর আছে নিষ্পাপ চোখে আইআইটির স্বপ্ন। বারান্দা দিয়ে ঢুকে এগোলেই চোখে পড়বে ফার্নিচারবিহীন একটা ঘর। ওটাই আসলে ভারতের ভবিষ্যত- পাঞ্চজন্যের প্রাণের ঘর। ঘরে মেঝে ভর্তি সব ধরণের বই। বইয়ের মাঝে যেখানে সামান্য ফাঁকা রয়েছে, আকাশ এসে মার্বেল দেওয়া মেঝেতে ফিচিক করে হাসছে। শুক্রবার সত্যিই  দে-পরিবারে আনন্দের দিন। মা-বাবা-ভাইকে নিয়ে একের পর ছবিতে প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে দে পরিবার।

 আরও পড়ুন, Kolkata Airport: মুম্বইগামী যাত্রীবাহী বিমানের মধ্যে সাপ, তীব্র চাঞ্চল্য কলকাতা বিমানবন্দরে

পরীক্ষার ২০ দিনের মাথায় রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার ফলপ্রকাশ

প্রসঙ্গত, শুক্রবার দুপুরেই প্রকাশিত হল রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার ফলাফল। পরীক্ষার ২০ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করা হল।  এদিন দুপুর আড়াইটের সময় ফল প্রকাশ করা হয়। এবার তিনটি পর্যায়ে কাউন্সেলিং হবে। ১৩ অগাস্ট থেকে শুরু হবে কাউন্সেলিং। প্রথম হয়েছে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের পাঞ্চজন্য দে। দ্বিতীয় বাঁকুড়া জেলা স্কুলের সৌম্যজিৎ দত্ত। আর তৃতীয় হয়েছে  শান্তিপুর মিউনিসিপাল স্কুলের ছাত্র ব্রতীন মণ্ডল।

    আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস 

YouTube video player