সংক্ষিপ্ত

আলাদা-আলাদা দেশে এই শিশু দিবস বা Children’s Day ভিন্ন ভিন্ন দিনে পালিত হয়। তবে ভারতে ১৪ নভেম্বরে পালন হয় এই দিবস। 

আমাদের দেশে প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর শিশু দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। এই দিনেই স্বাধীন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর জন্ম-জয়ন্তি। ১৪ নভেম্বর ১৮৮৯ সালে জন্ম হয় জওহরলাল নেহেরুর । সেই উপলক্ষেই এই বিশেষ দিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। শিশুদের সঙ্গে জওহরলাল নেহেরুর সম্পর্ক ছিল পরম স্নেহের। এই কারণেই এদিনে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। 

আরও পড়ুন- ১৩ মানেই কি অশুভ সংখ্যা, জেনে নিন সংখ্যাতত্ত্ববিদদের ব্যাখা

শিশু দিবসের ইতিহাস-
আলাদা-আলাদা দেশে এই শিশু দিবস বা Children’s Day ভিন্ন ভিন্ন দিনে পালিত হয়। তবে ভারতে ১৪ নভেম্বরে পালন হয় এই দিবস। ১৯৬৪ সালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর মৃত্যুর পরে এটি দিনটি সর্বসম্মতিতে শিশু দিবস হিসাবে পালন করা শুরু হয়। ১৯২৪ সাল থেকেই এই দিনে শিশু দিবস পালন করা হত তবে পরবর্তীকালে ১৯৫৪ সালে UN ১৪ নভেম্বর-কে শিশু দিবস হিসেবে ঘোষনা করে।

আরও পড়ুন- কম পুঁজি বিনিয়োগে মোটা আয়ের সুযোগ,শুরু করুন আদা চাষের ব্যবসা, পেয়ে যাবেন ভর্তুকীও

আরও পড়ুন- জনধন অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার লিঙ্ক বাধ্যতামূলক, জেনে নিন লিঙ্কের পদ্ধতি

শিশু দিবসের গুরুত্ব-
শিশু দিবসের দিন দেশু জুড়ে এই দিনটি পালনের পাশাপাশি  স্বাধীন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর জন্ম-জয়ন্তিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এই দিন শিশুদের সমাজিক অবস্থা বৃদ্ধি করা, তাদের অধিকার এবং শিক্ষা, শিশু চিন্তন-এর বিষয়ে প্রসার করা হয়। মনে করা হয় যে দেশের বিকাশ দেশের শিশুদের ভবিষ্যতের উপর নির্ভর করে। করোনা মহামারীর ফলে শিশুদের উপর প্রচুর খারাপ প্রভাব পড়েছে। তাদের শিক্ষা, স্কুল এবং খেলাধূলোর উপরেও গুরুতর প্রভাব সকলের কাছে পরিষ্কার। তাই এই বিষয়ে এই বিষয়গুলি মাথায় রেখেই পালন করা হবে ২০২১ সালের শিশু দিবস।